দেখে নিন সকল প্রয়োজনী্য ওয়েবসাইট এর নাম ও লিঙ্ক [আপডেট]

দেখে নিন সকল প্রয়োজনী্য ওয়েবসাইট এর নাম ও লিঙ্ক [আপডেট]
ইন্টারনেটে নানারকমের ওয়েবসাইট তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ। বিভিন্নি সার্চ ইন্জিন এর ব্যবহারের ফলে যে কেউ সহজেই তার কাঙ্খিত ফলাফল খুজে বের করতে পারে । উদাহরন স্বরুপ বলা যেতে পারে আপনি বাংলা ভাষায় স্বাস্হ্য টিপস পেতে চাচ্ছেন স্বাভাবিকভাবেই আপনি গুগলে গিয়ে সার্চ করবেন Health Tips BD লিখে এবং অসংখ্য রেজাল্ট এর মধ্যে আপনার পছন্দের যে কোন একটিতে প্রবেশ করবেন এবং সেখান থেকে তথ্য গ্রহন করবেন । তাই আজকে আপনাদের জন্য বিভিন্ন ক্যাটাগরি অনুযায়ী কিছু সাইটের লিংক দিচ্ছি সংরক্ষন করে রাখুন কাজে দিবে ।

বাংলা টেকনোলজি আপডেট নিউজ পেতে ভিসিট করুন

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্লগ

ইংরেজীতে টেকনোলজি টিউটোরিয়াল পেতে ভিসিট করুন

Tech Blog
Technology Zone

ইসলামিক সাইট


Islamic Daily Updates
Islamic Story
Mosques World 
Islamic Video Sharing

ইবুক পিডিএফ ডাউনলোড সাইট

Pdf Tutorial Zone
Get BD Book
Books Bangla
BD Books Centre

এসএমএস সাইট

 Free SMS

সিম অফার জানার জন্য ওয়েবসাইট

SIM Offer BD

ভালবাসার গল্প নিয়ে ওয়েবসাইট

Love Story BD

ভয়ংকর ভুতের গল্প

Bangla Ghost Story

রান্নাবান্নার রেসিপি

BD Foods Zone

বাংলা হেলথ টিপস

Health Tips BD
Health Tips

ট্রাভেল এন্ড ট্যুরিজম বিষয়ক সাইট 

BD Travels
Historical Place

সফটওয়ার ও গেমস সাইট

এন্ড্রয়েড এপস ডাউনলোড সাইট

Free Android Apps

কম্পিউটার সফটওয়ার

Computer Software Zone

কম্পিউটার গেমস

Download Free Games

খেলাধুলার খবরাখবর সংক্রান্ত সাইট

Sports Update

মুভি ডাউনলোড সাইট

Free Movie Download

অডিও গান ডাউনলোড সাইট

Bangla Music Download

ওয়ালপেপার ডাউনলোড সাইট

Desktop Wallpapers
Photos of Cute Baby
Funny Photo BD

মোবাইলের মুল্য সম্পর্কিত সাইট

Mobile Price BD

ল্যাপটপের মুল্য সম্পর্কিত সাইট

 Laptop Price BD

অনলাইন আর্নিং সাইট

Earn Money Online
Money Earning Ways

গ্রাফিক্স ডিজাইন টিউটোরিয়াল সাইট

Graphic Tips

চাকরির খবর

BD Jobs

ফেসবুক টিপস

Bangla Facebook Tips
Facebook Cover Photos

রেজাল্ট জানুন

Results BD

Study In Belgium – বেলজিয়ামে উচ্চশিক্ষা এর যাবতীয় তথ্য

Study In Belgium – বেলজিয়ামে উচ্চশিক্ষা এর যাবতীয় তথ্য
Study In Belgium – বেলজিয়ামে উচ্চশিক্ষা এর যাবতীয় তথ্য-ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত উত্তর পশ্চিম ইউরোপের দেশ বেলজিয়াম। উন্নত এ দেশটির ইতিহাস খুবই উত্থান পতনের। কারন, উভয় বিশ্বযুদ্ধের সময়েই দেশটি জার্মানির দখলে ছিল। বর্তমানে ইউরোপীয় সমাজব্যবস্থা, দৃঢ় অর্থনীতি ও মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষার জন্য বাংলাতেশী ছাত্র ছাত্রীদের জন্য দেশটি আদর্শ হতে পারে। 


বেলজিয়ামের শিক্ষাব্যবস্থা:
ইউরোপীয় অন্যান্য দেশের মতো বেলজিয়ামের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতেও ব্যাচেলর ডিগ্রি কোর্স, মাস্টার্স ডিগ্রি কোর্সসহ পিএইচডি পর্যায়ের বিভিন্ন কোর্স বিদ্যমান। এখানে ব্যাচেলর কোর্সগুলো ৩-৪ বছর মেয়াদী হয়। 


যে বিষয়ে পড়তে যেতে পারেন: 
এখানে মডার্ন হিস্ট্রি, ল্যাটিন, গ্রিক, জার্মান, আর্কিওলজি, নরডিক স্টাডিজ, কমিউনিকেশন স্টাডিজ, পলিটিক্যাল সায়েন্স, ল, সোসিওলজি, জিওগ্রাফি, বায়োলজি, েেকমিস্ট্রি, জেনেটিক্স, মেডিসিন অ্যান্ড হেলথ সায়েন্স, প্যাথলজি, সার্জারি, ডেন্টিস্ট্রি, মাইক্রো বায়োলজি অ্যান্ড ইমিউনোলজি, রেডিওলজি, টেলিকমিউনিকেশন অ্যান্ড ইনফরমেশন, আর্কিটেকচার, আরবান প্লানিং, কেমিক্যাল ইঞ্জিয়িারিং, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইকোনমিক্স, বিজনেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ফার্মেসি, ভেটেরিনারি, কম্পিউটার সায়েন্স, ইলেকট্রনিক্স, ম্যাথমেটিক্স, হর্টিকালচার, ম্যানেজমেন্ট, স্ট্যাটিসটিকসসহ আরো অনেক যুগোপযোগী বিষয়ে উচ্চশিক্ষা প্রদান করা হয়। 


পড়াশোনার ভাষা:
বেলজিয়ামের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে সাধারনত ডাচ ভাষায় পড়াশোনা করানো হয়। অল্প কিছু প্রতিষ্ঠানে ইংরেজিতে পড়াশোনা করা যায়। তাই বেলজিয়ামে উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী হলে ডাচ ভাষার উপর ভালো দক্ষতা অর্জন করতে হবে। 


পড়াশোনার খরচ:
বেলজিয়ামে পড়াশোনার খরচ অন্যান্য ইউরোপীয় দেশের চেয়ে অনেক কম। এখানে একজন বিদেশী শিক্ষার্থীকে বছরে সাধারনত ৩২,৮০০ টাকা থেকে ৮৪,৫০০ টাকা পর্যন্তু টিউশন ফি প্রদান করতে হয়। 


থাকা খাওয়া ও অন্যান্য খরচ:
এখানে থাকা খাওয়া ও অন্যান্য খরচ বাবদ একজন শিক্ষার্থীর মাসে প্রায় ৩২,০০০ টাকা থেকে ৪০,০০০ টাকা লাগে। 


কাজ করার সুযোগ: 
বেলজিয়ামে বিদেশী শিক্ষার্থী সপ্তাহে ১৫-২০ ঘন্টা পার্টটাইম কাজ করতে পারে। সামার এর ছুটিতে আপনি ৯০ দিন ফুলটাইম কাজ করতে পারবেন । 


আবেদন ও ভর্তি প্রসেসিং:
বেলজিয়ামে পড়াশোনার জন্য কোনো নির্দিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি তথ্য ও প্রসপেক্টাস চেয়ে আবেদন করলে তারা বিস্তারিত প্রসেসিং প্লান পাঠিয়ে দিবে। প্রাথমিক আবেদন সাধারনত ই মেইলেই করা যায়। তারপর তাদের নির্দেশনা মোতাবেক যাবতীয় শিক্ষাগত ও অন্যান্য কাগজপত্রসহ এপ্লিকেশন ফি কুরিয়ার করে পাঠাতে হবে।  


ভিসা প্রসেসিং:
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির প্রমানপত্র বা অফার লেটার, আর্থিক সামর্থ্যরে প্রমানপত্র বা ব্যাংক সার্টিফিকেট, পাসপোর্ট, শিক্ষাগত কাগজপত্র, অন্যান্য আনুষঙ্গিক কাগজপত্র বেলজিয়াম দূতাবাসে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। এজন্য বেলজিয়াম দূতাবাসের তথ্য সেন্টার থেকে যাবতীয় তথ্য পেতে পারেন।


বেলজিয়ামে পড়াশুনার ব্যাপারে আরও বিস্তারিত তথ্য জানে ভিসিত করুন বেলজিয়ামের ন্যাশনাল স্টাডি পোর্টাল http://www.studyinbelgium.be/en আরও একটি গুরুত্ব পূর্ণ সাইতের ঠিকানা দিচ্ছি পড়ে নিন এখানে । 

দেখে নিন অনলাইনে ভিসা,পাসপোর্ট,রেসিডেন্ট পার্মিট,ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি কিভাবে চেক করবেন?

দেখে নিন অনলাইনে ভিসা,পাসপোর্ট,রেসিডেন্ট পার্মিট,ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি কিভাবে চেক করবেন?
বিদেশে আসার ক্ষেত্রে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় জিনিস গুলো হল পাসপোর্ট ও ভিসা। আর আমাদের দেশে থেকে যারা মিডল ইস্ট, ইউরোপ, কিংবা আফ্রিকা ভ্রমন কিংবা কাজের ভিসা নিয়ে যান তাদের অনেকেই অনেক সময় জাল ভিসা ও পাসপোর্ট বলে পুলিশ এর হাতে এয়ারপোর্ট এ আটকা পড়ে। কতিপয় দালাল এই সব ভিসা তৈরির কাজ করে থাকেন আর এর সাজা ভোগ করে নিরীহ বাঙালি। তাই আজকে আমার আলোচনার বিষয় বিদেশে আসার আগে কীভাবে ভিসা চেক করবেন? যারা ভিসা হাতে পাওয়ার পর বুঝতে পারেন না এটা আসল কিনা নকল তারা সহজে ইন্টারনেট এর মাধ্যমে ভিসা চেক করতে পারবেন। আমি আপনাদের কে কতিপয় দেশে ভিসা চেক করার পদ্ধতি ও ওয়েবসাইট সমুহের নাম দিচ্ছি।
এই সব ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি অনি দেশের কাজের ভিসা ও রেসিডেন্ট পার্মিট সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।
১#বাংলাদেশ http://www.moi.gov.bd/
২#তানজানিয়া http://www.tanzania.go.tz/
৩#কাতারhttp://www.moi.gov.qa/site/english/
৪#কুয়েত http://www.moi.gov.kw/portal/varabic/ShowPage.aspx
৫#পাকিস্তান http://www.moitt.gov.pk/
৬# সৌদি আরব http://www.moi.gov.sa http://mol.gov.sa/
৭#দুবাই http://www.moi.gov.ae
৮#মিশর http://www.moiegypt.gov.eg/english
৯# সাইপ্রাস http://www.moi.gov.cy
১০#আলবেনিয়া http://www.moi.gov.al/
১১# জাম্বিয়া http://www.moi.gov.gm/
১২#জর্ডান http://www.moi.gov.jo/
১৩# ইন্ডিয়া http://labour.nic.in/content/
১৪#কেনিয়াhttp://www.labour.go.ke/
১৫# ইতালি https://www.visaservices.org.in/Italy-Bangladesh-Tracking/
১৬#সিঙ্গাপুর http://www.mom.gov.sg
১৭# স্লোভেনিয়া http://www.mddsz.gov.si/en
১৮#শ্রীলঙ্কা http://www.labourdept.gov.lk/
১৯# দক্ষিণ আফ্রিকা https://www.labour.gov.za/
২০#থাইল্যান্ড http://www.mfa.go.th/main/
২১#বাহরাইন http://www.mol.gov.bh/
২৩#কানাডা http://www.labour.gov.on.ca/english/
২৪#কোরিয়া http://www.moel.go.kr/english
২৫#জাপান http://www.mhlw.go.jp/english/
২৬#পোল্যান্ড http://www.mpips.gov.pl/en
২৭#ইংল্যান্ড http://www.ukba.homeoffice.gov.uk/
২৮#বুলগেরিয়া http://www.government.bg/
২৯#স্পেন http://www.empleo.gob.es/en/
৩০# ইউক্রাইন http://www.mlsp.gov.ua/labour/control/uk/index
৩১# মালায়শিয়া http://www.mohr.gov.my/index.php/en/
৩২#কানাডা http://www.cic.gc.ca/english/index-can.asp
৩৩#ওমান http://www.rop.gov.om/
৩৪#ওগান্দা http://www.mglsd.go.ug/
৩৫#ফিলিপাইন http://www.dole.gov.ph/
আর ইউরোপের ভিসা, পাসপোর্ট, রেসিডেন্ট পার্মিট, ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি চেক করতে হলে নিচের ওয়েবসাইটে গিয়ে চেক করতে হবে। এখান থেকে আপনি সব কয়টি ুইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ভুক্ত দেশের ডকুমেন্টস চেক করতে পারবেন। আর সব দেশের ডকুমেন্টস এর ফরম্যাট ও দেয়া আছে কোন দেশের ভিসা, পাসপোর্ট, রেসিডেন্ট পার্মিট, ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি কেমন হয় সেটাও আপনি দেখতে পাবেন।
চেক করতে পারেন এই ওয়েবসাইট থেকে :
Counsil of European union – Public Registary of Authentic Identity and Travel Documents Check Online

জেনে নিন কোন দেশে কত টাকার ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্টস লাগবে ইউরোপে পড়াশুনা করতে ?

জেনে নিন কোন দেশে কত টাকার ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্টস লাগবে ইউরোপে পড়াশুনা করতে ?
ইউরোপের উচ্চশিক্ষার একটি অবিছেদ্য শর্ত হলো আপনি আর্থিক সাবলম্বী কি না .আপনি আপনার পড়াশুনা চালিয়ে যেতে পারবেন কি না. ভিসা আবেদনের আগে আপনাকে একটা নির্দিষ্ট পরিমান টাকার ব্যাঙ্ক সলভেনসি সার্টিফিকেট দেখাতে হবে যা আপনার প্রমান দেবে আপনি ইউরোপ আসার পর পড়াশুনার খরচ বা থাকা খাওয়ার খরচ বহন করতে সক্ষম হবেন . আজ আমাদের আলোচনার বিষয় হল কোন দেশের জন্য কি পরিমান টাকার ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট দেখাতে হবে স্টুডেন্ট কাউনসিলরকে বা এম্বেসী তে . কোন দেশের ক্ষেত্রে ব্লক একাউন্ট দেখাতে হবে ? ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট তা মূলত এক বছরের থাকা খাওয়ার জন্য ওই দেশের Living expenses এর ১২ মাসের সমপরিমাণ টাকা দেখাতে হয় . যেমন দরুন জার্মানিতে এক মাসে ৬৭০ ইউরো খরচ হয় সেই ক্ষেত্রে আপনাকে ১২*৬৭০ =৮০৪০ ইউরো এক বছরে দেখাতে . দেশে ভেদে কেমন হবে ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট তার উপর একটা সংক্ষিত বর্ণনা আমি দিচ্ছি। আশা করি ইউরোপে পড়তে ইচ্ছুক ভাই – বোনদের কাজে আসবে
প্রথমে বলে নেই ব্লক একাউন্ট এর বেপারে . ব্লক একাউন্ট সম্পর্কে অনেকের ধারণা না ও থাকতে পারে . ব্লক একাউন্ট হচ্ছে নরমালি একটি ব্যাঙ্ক একাউন্ট যেই একাউন্ট থেকে আপনি চাইলেও নির্দিষ্ট পরিমান টাকা ছাড়া সব টাকা একত্রে তুলতে পারবেন না . আর বিশেষ ক্ষেত্রে সম্পুর্ন টাকা ব্লক করা হতে পারে যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনার ভিসার প্রক্রিয়া শেষ হচ্ছে . ইউনিভার্সিটি থেকে কনফার্ম admission letter পাওয়ার পর সাধারণত এই ব্লক একাউন্ট করতে বলা হয় . এম্বেসীতে ভিসা আবেদনের পারবেন সম্পুন টাকা ব্লক করতে (ইমিগ্রেশন রুলস অনুযায়ী) ভিসা নিশ্চিত হওয়ার পর বাংলাদেশের ব্যাঙ্ক থেকে ব্লক একাউন্ট এর টাকা গুলো ওই দেশের ব্যাঙ্ক একাউন্ট এ ট্রান্সফার করতে হবে . যে খানে আপনি পড়াশুনা করতে আবেদন করেছেন . টাকা ট্রান্সফার এর বেপারে এম্বেসী ও ইউনিভার্সিটির ইন্টারন্যাশনাল অফিস আপনাকে সাহায্য করবে . টেনশন করার কোন কারণ নাই.
কোন কোন দেশে ব্লক একাউন্ট দেখাতে হবে ?
১#জার্মানি এর ক্ষেত্রে ব্লক একাউন্ট দেখাতে হবে . টাকার পরিমান ৮০৪০ ইউরো . বাংলাদেশী টাকায়
৮ লক্ষ ৪ হাজার প্রায় .(কম বেশি হতে পারে দর অনুযায়ী)
২# নরওয়ে এর ক্ষেত্রে ব্লক একাউন্ট দেখাতে হবে . টাকার পরিমান ৯২০০০ নরওয়েজিয়ান
ক্রোনা=১২৫০০ ইউরো = ১৩ লক্ষ টাকা .
#ব্রিটেন এর ক্ষেত্রে ১০০০০ পাউন্ড.= ১২ লক্ষ টাকা
#সুইডেনের ক্ষেত্রে ৮৭৫০০ সুইডিশ ক্রোনা =১০.৫ লক্ষ টাকা .
#ফিন্লান্ডের ক্ষেত্রে ৬৭২০ ইউরো (বেশি দেখাতে পারলে সমসা নাই)
#আয়ারল্যান্ড এর ক্ষেত্রে ৮০০০ ইউরো = ৮ লক্ষ টাকা .
#অস্ট্রিয়া এর ক্ষেত্রে ৬৫০০ ইউরো = ৬ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা
#পোল্যান্ড ৫৫০০ USD . ৪ লক্ষ টাকা প্রায় .
# লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, এস্তোনিয়া ৪৫০০-৫০০০ ইউরো = ৪.৫ -৫.০ লক্ষ টাকা .
#ইতালির ক্ষেত্রে ৭ লক্ষ টাকা .
# বেলজিয়াম + নেদারল্যান্ড এর ক্ষেত্রে ৭৫০০ ইউরো =৭.৫ লক্ষ টাকা .
# পর্তুগালের জন্য ৫০০০ ইউরো =৫ লক্ষ টাকা .
#স্পেন এর ক্ষেত্রে ৬ লক্ষ .
# রোমানিয়া, বুলগেরিয়া এর ক্ষেত্রে ৪ লক্ষ টাকা .
# সাইপ্রাস এর ক্ষেত্রে ৫০০০ ইউরো = ৫ লক্ষ টাকা .

Study In Canada কানাডায় উচ্চ শিক্ষা : ভিসার জন্য দৌড়াদৌড়ি

Study In Canada কানাডায় উচ্চ শিক্ষা : ভিসার জন্য দৌড়াদৌড়ি
কানাডায় ভিসার জন্য কাগজ প্রসেসিং দুইভাবে করা যায়। ১. সরাসরি সব ডকুমেন্টস হাইকমিশনে জমা দিয়ে, অথবা ২. ভিএফএস বলতে হাইকমিশনের মনোনীত প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে জমা দিয়ে। আমি ভিএফএস এর খেকে করেছিলাম, ভিএফএস আসলে কুরিয়ার এর কাজ করে, সব ডকুমেন্টস অ্যাপ্লিক্যান্ট এর থেকে নিয়ে হাইকমিশনে জমা দেয়।

ভিসা প্রসেসিং এর জন্য প্রথমেই সিটিজেনশিপ এন্ড ইমিগ্রেশন কানাডার ওয়েবসাইট ভালমত দেখে কিছুক্ষন উদাস হয়ে বসে খাকতে হবে। বিশেষ করে Instruction Guide (IMM 5269) পড়ে নিয়ম গুলো ভাল করে দেখার পরামর্শ রইল।

প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র:

দরকারী ফরম আর কাগজপত্রের চেকলিস্ট ভিএফএস এর সাইট বা হাইকমিশনের সাইট -এ পাওয়া যাবে। সব গুলো ফরম ডাউনলোডের পরে ওপেন করে দুইহাত দিয়ে ভালমতো মাথা চুলকে নিতে হবে। এর পরে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সংগ্রহের অভিযানে নামতে হবে। স্টাডি পারমিট চেকলিস্ট -এই কি কি লাগবে মূলত: বলা আছে, তবু্ও আমি আর একটু খই ভাজি।
সাপোর্টিং ডকুমেন্টস হিবেবে ইউনিভার্সিটির ভর্তির অফার লেটার, টিএ/আরএশিপ এর অরিজিনাল কপি লাগবে। স্ক্যান কপি দিয়েও অ্যাপ্লাই করা যায়, তবে প্রসেসিং শুরুর সময় তারা মূল কপি চাইবেই। কারো অফার লেটার যদি কন্ডিশনাল হয়, সেইক্ষেত্রে কিভাবে কন্ডিশন স্যাটিসফাই করা হবে সেই সন্ক্রান্ত কাগজ ও দিতে হবে। আমি আন্ডারগ্র্যাড এর ৭টার্মের রেজাল্ট দিয়ে ইউনির্ভাসিটিতে অ্যাপ্লাই করেছিলাম। আমার অ্যাডমিশন অফার লেটার-এ বলা ছিল বিএসসি সার্টিফিকেট দেখাতে হবে। আমি বিএসসি সাটিফিকেট এখন পর্যন্ত দিতে পারিনি, আমার প্রসেসিং পেন্ডিং আছে। এছাড়া আন্ডারগ্র্যাডুয়েট/মাস্টার্স, এইচএসসি, এসএসসির সাটিফিকেট ও মার্কশীট, আইইএলটিস/টোফেল এর রেজাল্ট লাগবে। সকল ডকুমেন্টস এর মূল কপি ও এক কপি ফটোকপি দিতে হবে, আমি ফটোকপি সার্টিফাইড করে দিয়েছিলাম, সেই প্রসংগে পরে আসছি। পাসপোর্টের ফটোকপি ২-১ কপি বেশি নিয়ে যাওয়া ভাল।
এর পরে যারা স্পন্সর থাকবে (বাবা-মা বা নিকট আত্নীয়) তাদের আয়কর সনদ, ব্যাংক স্টেটমেন্ট যাতে কমপক্ষে ছয়মাসের ট্রানসাকাশন থাকতে হবে, এফডিআর/সঞ্চয়পত্র এই সবের স্টেটমেন্ট লাগবে। আমার কাছে ভিএফএস থেকে স্পনসরদের চাকুরীর অ্যাপয়েন্ট লেটারও চেয়েছিল, আমি দিতে পারিনি। এটা তেমন বাধ্যতামূলক না, তবে সাথে থাকলে দেয়া যেতে পারে। যদি স্পন্সর রক্তের সম্পর্কযুক্ত না হয় তবে কেন উনি স্পনর হতে চান এই বিষয়ে বলতে হবে। আমার ক্ষেত্রে আমার বাবা-মা স্পন্সর ছিলেন, তাই এই বিষয়ে কি কি কাগজ দিতে হবে আমি ঠিক নিশ্চিত না।
বার্থ সাটিফিকেট ও পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট লাগবে। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাবার প্রয়োজনীয় নির্দেশনা ডিএমপির সাইটের এই পিডিএফ এ পাওয়া যাবে। ক্লিয়ারেন্স এর জন্য ৫০০/- টাকার ট্রেজারী চালান করতে হয়। এইটা আবার সোনালী ব্যাংক এর সব শাখায় করা যায় না। বুয়েটের নিকটবর্তী এলাকার মাঝে নিউমার্কেট ও হাইকোর্ট শাখায় করে। অন্য আর কোথায় করে নিশ্চিত না, তবে যেকোন শাখা থেকে শুনে নেয়া যাবে। ট্রেজারী চালান এর ফরম পূরন এর সময় কোড নম্বর (1-2201-0001-2681) এ কাটাকুটি বা ভুল হবার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে। মুড়ি খেতে না চাইলে ক্লিয়ারেন্স এর জন্য আবেদন জমা দিতে বিকাল ৪টার পূর্বেই যেতে হবে।
কানাডায় স্টাডি পারমিট এর জন্য কমপক্ষে ১০,০০০ কানাডিয়ান ডলার এর সমতুল্য টাকা/সম্পদ দেখাতে হয়। তবে কোন আপার লিমিট নাই। রুল অব বৃদ্ধাঙ্গুল হিসেবে যত বেশি যত লিকুইড মানি+প্রপারটি দেখানো যায় ততই ভাল। টাকা বা সম্পত্তি (যেমন বাড়ি, জমি, ফ্ল্যাট, টাকা ইত্যাদি) যাই দেখানো দরকার নোটারাইজড করে দিতে হবে। আমি গুলশান-২ গোলচক্কর এর কাছে জাহিদ প্লাজার ২য় তলায় অ্যাডভোকেট মনজুর কাদির এর থেকে করেছিলাম। ওখানে গিয়ে কানাডার স্টাডি পারমিটের জন্য নোটারী করতে চাই বললেই ওরা ১টা এভিডেভিড করে দিবে। এভিডেভিড করার জন্য আমি সব ডকুমেন্টস এর মূল কপি নিয়ে গিয়েছিলাম, যদিও অ্যাডভোকেট কিছুই দেখেননি। তবে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে সাথে নিয়ে যাওয়া ভাল। আমি অবশ্য প্রতিটি ডকুমেন্টস (অফার লেটার, পুলিস ক্লিয়ারেন্স, বার্থ সাটিফিকেট, ব্যান্ক স্টেটমেন্ট সহ আর যা যা জমা দিতে হবে) এর ফটোকপি নোটারীর অফিস থেকে সার্টিফাইড করে নিয়েছিলাম। সার্টিফাই করে নিলে ওরা ১টা লাল খাঁজকাটা সিল মেরে দিবে। ফটোকপির সার্টিফাইড কপি জমা দেয়া বাধ্যতামূলক না, আমি দিয়েছিলাম। প্রতি কপি সার্টিফাই করতে ২০/- করে নিয়েছিল। সব মিলিয়ে নোটারীর অফিসে ১৫০০-/ বা ২০০০/- টাকা বিল এসেছিল, সঠিকটা মনে নাই। নোটারীর অফিস সকাল থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

ছবি:

ভিসার জন্য ছবি জমা দেবার ক্ষেত্রে কিছু নিয়মকানুন আছে। সোজা উপায়ে পয়সা খরচ করতে না চাইলে ঘরের দেয়ালের সামনে দাড়িয়ে ছোট ভাইবোনকে দিয়ে ছবি তুলে নেয়া যেতে পারে। পরে স্কেল দিয়ে খোমা মেপে গিম্পে এডিট করে নিলেই হবে। অল্টারনেট অপশন হিসেবে গুলশান-২ তে ভিআইপি স্টুডিও (Gulshan Palladium (1st floor), রোড ৯৫, গুলশান-২) থেকেও তোলা যায়। এইক্ষেত্রেও দেশের নাম বলে দিলে ওরা ঐ মাপে ছবি তুলে দেয়। আমি অবশ্য ছবি তোলার জন্যই জীবনে প্রথমবারের মত টাই পরেছিলাম। নোটারীর অফিস আর স্টুডিও হন্টন দুরত্ব। একাধিক বার যেতে না চাইলে একই দিনে নোটারী আর ছবি তোলার ঝামেলা শেষ করে ফেলাই উত্তম।

ফরম পূরণ:

অ্যাপ্লিকেশন ফরম (IMM1294E) পূরণ করার জন্য অ্যাডোবি অ্যাক্রোব্যাট রিড়ার লাগবে। আমার কাছে অ্যাক্রোব্যাট এর ফ্রি ভার্সণ ছিল, ওইটা দিয়ে পিডিএফ এর উপর লিখতে পারিনি। বাকি ফরম যেমন ফ্যামিলি ইনফরমেশন, স্টুডেন্ট ক্যোশ্চিনিয়ার এইসব আমি ফক্সইট দিয়ে পূরণ করেছিলাম।
স্টুডেন্ট ক্যোশ্চিনিয়ার এর ২ ও ৫ পূরণ এ সতর্ক থাকতে হবে। “Why have you chosen to study abroad? How does this course differ from similar courses available in Bangladesh?” এর উত্তরে বলা যেতে পারে X ইউনিভার্সিটির Y কোর্সটা বাংলাদেশের ভবিষ্যত উন্নতির জন্য ইতিবাচক, এর ফলে এদেশের জনগোষ্টীর একটা বিশাল অংশ P Q R উপকার সমূহ পাবে। এছাড়া আরও কয়েকটি টিপস:
১. ফরম গুলো একটু সময় নিয়ে কয়েকদিন ধরে পূরণ করলে ভাল।
২. ফরমের প্রিন্টআউড নিতে লেজার প্রিন্টার রিকমেন্ড করা হয়। লেজার প্রিন্ট এর সুবিধা থাকলে তা দিয়ে করাই শ্রেয়।
৩. পুরো প্রসিডিওর সমাপ্ত করতে গিয়ে জীবনের প্রতি বৈরাগ্য আসতেই পারে, এটা স্বাভাবিক।
৪. সম্ভব হলে অন্যান্য ডকুমেন্টস আগে থেকেই রেডি করে রেখে অফার লেটার পাবার পর সময় নষ্ট না করে স্টাডি পারমিটের জন্য আবেদন করে ফেলা ভাল।
ডকুমেন্টস জমা:
সকল ফরম প্রিন্ট করে জমা দেবার আগের দিন ই রিভিউ করে রাখা উত্তম। আমার সব কিছুই ১১তম ঘন্টায় হয়, কাজেই যারা আমার মত তারা জমা দেবার দিন সকালে তাড়হুড়ো করে প্রিন্ট করতে পারো। ডকুমেন্টস জমা দেবার আগের দিন রাতে ভিসা রিফিউসাল এর মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকতে আর্টফিলম দেখা যেতে পারে।
ডকুমেন্টস জমা দেবার দিন সকাল সকাল ই মিশন ভিএফএস এ রওনা দেয়া উচিত। কোন কারন নাই, তবু্ও আমি রিকমেন্ড করব ফরমাল ড্রেসআপ এ যেতে। ভিএসএর সাইটে লোকেশন পরিস্কার করেই দেয়া আছে। কিন্তু আমি গুলশানের দিক একটু কম চিনি দেখে খুঁজে পেতে একটু সমস্যা হয়েছিল। কেউ যদি মহাখালী-তিতুমীর কলেজের-ব্র্যাক উইনির সামনে দিয়ে যায় তাহলে গুলশান ১ এর গোলচক্কর থেকে হাতের ডানে যেতে হবে। কিছুদুর গেলেই অ্যাবাকাস চাইনিজ রেস্টুরেন্ট ছাড়িয়ে সামনে গেলে হাতের উল্টো পাশে সিমেনস এর সাদা বিল্ডিং দেখা যাবে। তার পাশেই ভিএফএস এর অফিস।
ভিএফএস এর অফিস এ কি কি অ্যালাউড না তা তা এখানে বলা আছে। অফিসের মধ্যে অ্যাপ্লিক্যান্ট ছাড়া অন্য কাউকে প্রবেশ করতে দেয়া হয় না। এছাড়া কোন ব্যাগ থাকলেও প্রবেশ এর সময় জমা রাখে। তাই বড় দেখে প্লাস্টিকের ট্রান্সপারেন্ট ফাইলে করে সব ডকুমেন্টস নিয়ে যাওয়া ভাল। অফিসে ঢোকার আগে নিচে সিকিউরিটির থেকে ১টা স্লিপ নিয়ে উপরে উঠতে হবে। উপরে উঠে সিকিউরিটি চেকিং শেষে ডকুমেন্টস জমা নেবার রুম এ বসতে হবে। এসসময় সাময়িক উত্তেজনা ও দুশ্চিন্তার কারনে মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব হতে পারে। কাউন্টার থেকে ডাক পরলে সকল ডকুমেন্টস নিয়ে যেতে হবে। সেখান থেকে ওরা পাসপোর্ট সহ ১টা ১টা করে বিভিন্ন ডকুমেন্টস বুঝে নিবে। সাথে দুইটা ফরম পূরন করতে বলবে। আমি যেই বুথে সব কিছু জমা দিয়েছিলাম সেখানে গভ: ল্যাব এর এক ভাইয়া ছিলেন। ভিসা ফরমে আমার স্কুল ল্যাব দেখে স্কুল বিষযে টুকটাক প্রশ্ন করেছিলেন। ল্যাব রকস!
সব ডকুমেন্টস জমা নেয়া শেষে পাশে ভিসা ফি ব্যাংক ড্রাফট করতে পাঠাবে। ব্যাংক ড্রাফটের জন্য সঠিক অ্যামাউন্টের খুচরা (৯৫০০+৮৭৫+২৩০) সাথে রাখা দরকার। সব শেষে ট্র্যকিং নাম্বার সহ ১টা রিসিট দেয়া হবে। রিসিট সযত্নে না রাখলে ঝামেলাহীনভাবে মুড়ির সংস্থান হয়ে যাবে। ভিএফএস এর অফিস খেকে বের হয়ে লম্বা ১টা শ্বাস নিয়ে বাসার দিকে হন্ঠন করা যেতে পারে।

পরবর্তী ধাপ:

বিধি লেফট হ্যান্ডেড না থাকলে ১০ কর্মদিবসের মাঝে ভিএফএস থেকে ফোন পাবার কথা। আমার ক্ষেত্রে ২/৩ দিনের মাঝেই ফোন পেয়েছিলাম। যদি সব ঠিক খাকে মেডিক্যাল টেস্টের জন্য পাসপোর্ট ফেরত দিবে। অ্যাপ্লিকেশন এর সমং যেসকল মূল কপি জমা দেয়া হয়েছিল সেগুলোও ফেরত দিয়ে দিবে। পরে ওদের রিকমন্ডেড মেডিক্যাল সেন্টার গুলোর যেকোনটা থেকে মেডিক্যাল টেস্ট করতে হবে। আমি বারিধারায় ওয়াহাব মেডিক্যাল সেন্টার থেকে করেছিলাম। ঠিকানা ভিএফএস থেকেই দেয়া ১টা কাগজে লেখা থাকবে। গেলেই ওরা ১টার পরে ১টা টেস্ট করতে থাকে, সাথে কয়েকটা ফরম পূরন করতে হয়। কি কি টেস্ট করতে হবে তার ১টা ধারনা এখান থেকে পাওয়া যাবে, আমি আর লিখলাম না। মেডিক্যাল টেস্টের সময় পাসপোর্ট এবং ২ কপি ছবি নিয়ে যেতে হবে। মেডিক্যাল টেস্টে সম্ভবত ৩০০০/- টাকা লাগে। টেস্টের রিপোর্টে কোন সমস্যা থাকলে মেডিক্যাল সেন্টার খেকেই ফোনে বলে দিবে।
টেস্ট শেষে পাসপোর্ট আর ভিএফএস এর রিসিট নিয়ে আবার ভিএফএস এ যেতে হবে। এইবার অবশ্য নিচে সিকিউরিটির থেকে স্লিপ নেয়া লাগবে না। সবকিছু ঠিক ঠাক থাকলে ২/৩ সপ্তাহ পরে স্টাডি পারমিট পেয়ে যাবার কথা। আমি যেহেতু এখনও আমার আন্ডারগ্র্যাডুয়েট এর সার্টিফিকেট জমা দিতে পারিনি, আমার প্রসেসিং এখনও পেন্ডিং আছে। তাই সঠিক কয়দিন লাগে বলতে পারছিনা।
আপাতত: আর কিছু মনে পড়ছেনা, কিছু বাদ গেলে পরে লিখে দিব। হ্যাপি ভিসা প্রসেসিং ।
Design by MS Design

Powered by Blogger