Posts

Showing posts from November, 2015

অনলাইনে বিশাল ব্যবসার সম্ভাবনা দেখছে গুগল

২০২০ সাল নাগাদ অনলাইন সুবিধার আওতায় চলে আসবে ৫০০ কোটি মানুষ। এটিকে প্রযুক্তি উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য বিশাল ব্যবসা সম্ভাবনা হিসেবে দেখছে গুগল। ২০ নভেম্বর বৃহস্পতিবার গুগলের ইউরোপ অঞ্চলের প্রধান ম্যাট ব্রিটিন এ কথা বলেন। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়ারশতে আইটি স্টার্টআপ বা প্রযুক্তি উদ্যোক্তাদের জন্য আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ম্যাট ব্রিটিন বলেন, পাঁচ বছরে সংযোগের আওতায় আসা মানুষের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে যাবে। ৫০০ কোটি মানুষ ইন্টারনেটের সুবিধা পাবে। প্রত্যেকের পকেটে ইন্টারনেট সুবিধা চলে আসবে। তিনি বলেন, ‘৫০০ কোটি মানুষ ইন্টারনেটের আওতায় আসা মানে বিশাল সম্ভাবনা। এ সময়টি পরিবর্তনের। পাঁচ বছরের সময়কালে আমরা ইন্টারনেট সংযোগের হিসাবে সংখ্যালঘু থেকে সংখ্যাগুরু হয়ে যাব। এ জন্য স্টার্টআপ বা উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ একটি সময়। এ বাজার নিয়ে ভাবার সময় এখন।’ ব্রিটিন বলেন, ‘গুগল যদিও একটি সার্চ ইঞ্জিন, তবে এটি উদ্যোক্তা ও অর্থনীতির জন্য প্রবৃদ্ধির ইঞ্জিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা এখন লাখো প্রতিষ্ঠানকে সফটওয়্যার, প্রযুক্তি, বিপণন, বিতরণের মাধ্যমে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ত

উদ্যোক্তাদের জন্য ৫টি উপদেশ ৫টি প্রতিষ্টান প্রধানের পক্ষ থেকে

একজন উদ্যোক্তা কে প্রশ্ন করা হলো, আপনি এ পথ মাড়ালেন কেন? উদ্যোক্তার উত্তর, ‘আমার শেষ বসের কথা এটি।’ তাঁকে আবার জিজ্ঞাসা করা হলো, তিনি কী বলেছিলেন? উত্তর পাওয়া গেল, ‘তোমাকে চাকরিচ্যুত করা হলো।’ উদ্যোক্তাদের মধ্যে কৌতুকটি বেশ প্রচলিত। কেউ চাকরিচ্যুত তো কেউ বিশ্ববিদ্যালয়চ্যুত—উদ্যোক্তারা কেমন যেন একটু লাইনচ্যুত। কিছুটা ভিন্নধারা যেন তাঁদের রক্তের মধ্যেই মিশে আছে। এই ভিন্নধারাটা কী? এর উত্তর তো সফল উদ্যোক্তারাই ভালো দিতে পারবেন। সম্প্রতি বিবিসির প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছিলেন প্রযুক্তিতে সফল পাঁচ উদ্যোগের প্রধান নির্বাহী। যাঁরা একই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানগুলোর সহপ্রতিষ্ঠাতাও বটে। তাঁরা উত্তর দিয়েছেন নতুন ব্যবসায় উদ্যোগে (স্টার্টআপ) সফলতার মূলমন্ত্র নিয়ে। নতুন করে শুরু করার সুযোগ রাখুন জিমি ওয়েলস (সহপ্রতিষ্ঠাতা, উইকিপিডিয়া) ব্যর্থ হলে দ্রুত হও, বারবার হও এবং ভালোভাবেই হও—প্রচলিত ধারার বাইরের এই উপদেশ উদ্যোক্তাদের কাছ থেকে শোনা যায় প্রায়ই। ইন্টারনেটভিত্তিক মুক্ত বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়ার সহপ্রতিষ্ঠাতা জিমি ওয়েলসও সে কথা মানেন মনেপ্রাণেই। শুরুর দিনগুলোর কথা মনে করে তিনি বলে

নাসার ‘রাসায়নিক ল্যাপটপ’

যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা এমন এক ল্যাপটপ কম্পিউটার তৈরি করেছে, যা হয়তো একদিন ভিনগ্রহে জীবনের অস্তিত্ব খুঁজে বের করবে। বিজ্ঞানীরা যন্ত্রটিকে বলছেন ‘রাসায়নিক ল্যাপটপ’। গ্রহান্তরে গিয়ে এই ল্যাপটপ নমুনা সংগ্রহ করে তাতে হয়তো এমন কিছুর অস্তিত্ব খুঁজে পাবে, যা এলিয়েন বা জীবনের সন্ধান দেবে। তরল নমুনা সংগ্রহ করে রঙের সঙ্গে মিশিয়ে লেজার রশ্মি র মাধ্যমে নির্ধারণ করবে এটি অ্যামাইনো, নাকি ফ্যাটি অ্যাসিড। এই অ্যাসিডই জীবনের অস্তিত্ব শনাক্ত করে। চলচ্চিত্র মূলত বাস্তব জীবনেরই প্রতিচ্ছবি। তবে কিছু কিছু চলচ্চিত্র আছে, যেগুলো থেকে বাস্তবের দুনিয়া শিখতে পারে। এমনই এক সিনেমা স্টার ট্রেক। এই ছবি থেকে আগে অনেক কিছুই তৈরি হয়েছে, পাওয়া গেছে নতুন অনেক ধারণা। রাসায়নিক ল্যাপটপ কেও এই স্টার ট্রেক-এর ‘ট্রাইকোর্ডার’-এর সঙ্গে তুলনা করছেন বিজ্ঞানীরা। নাসার জেট প্রপালশন গবেষণাগারের প্রযুক্তিবিদ ফার্নান্দা মোরা এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমাদের যন্ত্রটি মূলত কেমিক্যাল অ্যানালাইজার (রাসায়নিক বিশ্লেষক)। এটাকে পুনরায় প্রোগ্রাম করে নতুন নতুন কাজে ব্যবহার করা যাবে। একই ল্যাপটপের ভিন্ন ভিন্ন অ্যাপে

আইফোন ৬ এস পানিরোধী নয়

আইফোনে র নতুন সংস্করণ ৬ এস পানিরোধী বলে প্রচার চালানো হলেও আসলে কিন্তু ফোনে পানি ঢুকলে ফোনটি নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই নতুন আইফোন পানিতে ভেজানো থেকে সাবধান থাকা উচিত। সম্প্রতি আইফোন ৬ এস পানিরোধী কি না তা নিয়ে পরীক্ষা চালায় সিএনএনমানি নামের ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ। সিএনএনের বিশেষজ্ঞদের দাবি, পাঁচ মিনিট পানির পাত্রে আইফোন ৬ এস ডুবিয়ে রেখে দেখা গেছে ফোনটি চিরতরে বন্ধ হয়ে গেছে। সিএনএনমানির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পানিতে ডুবানোর পর কিছুক্ষণ সেটি ঠিকঠাক থাকে। কয়েক সেকেন্ড পানিতে ডুবিয়ে রাখার পর ফোন থেকে বাতাস বের হয়ে বুদবুদ তৈরি হয়। পানি থেকে তোলার পর ১০ মিনিট পর্যন্ত ফোনটি চালু থাকলেও অনেকগুলো ফাংশন অকেজো হতে শুরু করে। এরপর একসময় পুরো ডিসপ্লে সাদা হয়ে ফোনটি বন্ধ হয়ে যায়। Related: মার্কেটে মোবাইলের দরদাম এর আগে আইফোন ৫ নিয়েও এ ধরনের একটি পরীক্ষা চালিয়েছিল প্রটেক্ট ইয়োর বাবল নামের প্রযুক্তিপণ্য ইনস্যুরেন্স সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান। সে পরীক্ষাতেও দেখা গেছে আইফোন ৫ পানিরোধী নয়। অবশ্য, আইফোন ৬ এস পানিরোধী, এ কথা কখনো দাবি করেনি অ্যাপল। তবে এ বছরের সেপ্টেম্বরে নতুন আইফোন বাজারে

অবশেষে গোলাপ গাছে বিদ্যুৎ এটাও কি সম্ভব

জীবন্ত উদ্ভিদের মধ্যেই বৈদ্যুতিক সার্কিট তৈরি করা সম্ভব। তা করে দেখালেন সুইডেনের লিংকপিং বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা। তাঁরা বলছেন, আলোক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শক্তি আহরণের একটি পথ খুলে দেবে তাঁদের যুগান্তকারী এই উদ্ভাবন। টেলিগ্রাফ অনলাইনের খবরে বলা হয়েছে, গবেষকেরা বাগানের একটি গোলাপ গাছের মধ্যে বৈদ্যুতিক সার্কিট তৈরি করেন। বিদ্যুৎ পরিবাহী দ্রবণীয় পলিমারযুক্ত পানির একটি পাত্রে গোলাপ গাছটিকে বসান তাঁরা। গাছটি যখন পানি শোষণ করে তখন বিদ্যুৎ পরিবাহী ও উপাদানগুলোও গাছ শোষণ করে নিজের প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত করে নেয়। ফুলের রং যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ফুটে উঠেছে এটি সেই একই রকম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। গবেষণা সংক্রান্ত নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে সায়েন্স অ্যাডভান্সেস সাময়িকীতে। গবেষণা নিবন্ধের প্রধান লেখক ম্যাগনাস বারগ্রেন বলেন, গোলাপ গাছটির ভেতর পলিমারের দ্রবণগুলো গাছের আয়নের সঙ্গে মিলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি তার তৈরি করে ফেলে যা দিয়ে একটি বৈদ্যুতিক সার্কিট তৈরি করে ফেলা যায়। গবেষক বারগ্রেন বলেন, ‘যত দূর পর্যন্ত জানি, এখনো গাছের মাধ্যমে তৈরি ইলেকট্রনিকস নিয়ে কোনো গবেষণাপত্র প্রকাশ হ

কয়েকজন সফল ফ্রিল্যান্সারদের কথা

সফল ফ্রিল্যান্সার দের থেকে আসলেই অনেক কিছু শেখার আছে তাই আজকে অাপনাদের নিকট তুলে ধরছি কিছু সফল ফ্রিল্যান্সারদের উপদেশবানী। পরিবারের সহায়তা লাগবে মো. কামরুজ্জামান :- ব্যক্তিগত বিভাগে বিজয়ী বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) পড়াশোনা শেষে আরও দুই বন্ধুর সঙ্গে ব্যবসা শুরু করেন মো. কামরুজ্জামান। কয়েক বছর পর ব্যবসা ছেড়ে নতুন কিছু করার চেষ্টা থেকেই যুক্ত হয়ে পড়েন ফ্রিল্যান্সিংয়ে। ২০১১ সাল থেকে শুরু। এখনো কাজ করছেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটের জন্য। এ ছাড়া সার্ভার ও পিবিএক্স নিয়েও কাজ করেন। নটর ডেম কলেজ থেকে পড়াশোনা শেষে বুয়েটে ভর্তি হন। তিনি মনে করেন, সফল ফ্রিল্যান্সার হতে গেলে পরিবারের সহায়তা লাগবে। নিজের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে একটি প্রতিষ্ঠান করতে চান, যেখানে নতুন ফ্রিল্যান্সাররা কাজ করতে পারেন। পাশাপাশি মনে করেন, নতুনদের শেখানোর জন্য ওয়েবে, ইউটিউবে ভালো টিউটোরিয়াল থাকা জরুরি। শেখাতে চাই নতুনদের মো. জেনসিন আবেদীন:- (কুড়িগ্রাম) মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান জেনসিন আবেদীনের বাবা ২০০০ সালে সরকারি চাকরি থেকে অবসরে যান। দুই ভাই এবং এক বোনের পড়াশোনা, মাসহ পরিবারের খরচ

বোর্ড পরীক্ষার সার্টিফিকেট বা নম্বরপত্র হারিয়ে গেলে কী করবেন?

বোর্ড পরীক্ষার সার্টিফিকেট হারিয়ে গেলে কীভাবে তা সংগ্রহ করবেন? আমাদের শিক্ষাজীবনের মূল্যবান সম্পদ সার্টিফিকেট [সেটা এস.এস.সি বা এইচ.এস.সি বা অন্য বোর্ড পরীক্ষার হোক] হারিয়ে ভীষণ চিন্তায় এবং দিশেহারা হয়ে যাই। কী করবেন, কিভাবে সার্টিফিকেট ফিরে পাবেন তা বুঝতে পারেন না। সার্টিফিকেট বা এ ধরনের মূল্যবান শিক্ষা সংক্রান্ত কাগজপত্র হারালে বা নষ্ট হয়ে গেলে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। পরীক্ষার সার্টিফিকেট হারিয়ে গেলে আপনাকে প্রথমে যে কাজগুলো করতে হবেঃ (১) জিডি (জেনারেল ডায়েরি বা সাধারণ ডায়েরি) করা। নিকটস্থ থানায় গিয়ে কর্তব্যরত অফিসারকে বুঝিয়ে বলুন আপনার সার্টিফিকেট হারিয়ে গেছে এই কারণে আপনি একটি জিডি করাতে চান। তিনি আপনাকে কিছু প্রশ্ন করবেন যা জিডির জন্য প্রয়োজন। জিডি করাতে যাওয়ার আগে আপনার সার্টিফিকেটের মূল তথ্য যা আপনার মনে আছে (অথবা প্রবেশ পত্র ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড) সুন্দর ভাবে লিখে নিয়ে যাবেন। তাহলে প্রয়োজনের মুহূর্তে সঠিক তথ্য দেয়া সম্ভব হবে। (২) জিডির একটি কপি আপনাকে দেয়া হবে, যেখানে সকল বিস্তারিত তথ্য ও জিডি নাম্বার থাকবে। এটির কমপক্ষে ৫-৬টি ফটোকপি করে সংরক্ষণ করুন। পরে এগুলো