গুগোল এডসেন্স এপ্রুভ করা

গুগোল এডসেন্স এপ্রুভ করা
১/ গুগোল এডসেন্স থেকে কেমন ইনকাম করা সম্ভবঃ
এই কথার প্রেক্ষিতে আমি বলবো ০১ টাকা ইনকাম করা সম্ভব না, যদি না আপনি কাজ করতে পারেন। এডসেন্স এপ্রুভ হলেই অথবা অন্যের দেখে এডসেন্স কিনে নিলেই যে মাসে মাসে হাজার হাজার ডলার কামাইবেন, কথাটা ১০১% ভুল। আপনাকে কাজ জানতে হবে। এক্সপার্ট হবার দরকার নেই মোটামুটি বিষয়গুলো জেনে নিন তাহলেই কিছু আশা করা যায়।
http://careersourcebd.com/
অনেকে অনেক নিয়মের কথা বলে, এ বিষয়ে আমি বলবো এত নিয়ম মানতে গেলে এডসেন্স করা মনে হয় সম্ভব না। আর গুগোল নিয়ম-নীতি সবগুলোই অনেক কঠিন না যে করলেই ব্যান খাইবেন। যা করবেন লিমিটে এবং বুঝে শুনে।
অনেকে বিভিন্ন ট্রিক্স ব্যবহার করে প্রতিদিন ৫০ - ৫০০ ডলার আয় করতেছে। তাদের ব্যান হয়না আর আপনার কেন ব্যান হবে।
আমার অনেক ফ্রেন্ড আছে যারা শুধু ব্লগিং এবং সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে এডসেন্স হতে প্রতিদিন ৫০-৭০ ডলার আয় করতেছে।
২/ অ্যাকাউন্ট হোল্ড হওয়া এবং না হবার কারণঃ
বর্তমানে অনেক এডসেন্স এপ্রুভ হচ্ছে যেগুলো ১০ ডলার হবার পরেও হোল্ড হয়না, আবার কিছু কিছু  আছে হয়ে যায়। অনেকে এগুলো এক নাম্বার এবং দুই নাম্বার এডসেন্স বলে
ভাইজান একটু ভালো মত শুনেন, যে যত বড় মাষ্টার হোক এডসেন্সের আর যত হাজার হাজার ট্রিক্স জানুক কোন লাভ নেই। গুগোল তো একটাই। গুগোল তো আর কাউকে পার্সোনাল ভাবে সার্ভিস দেয়না। গুগোল অটোমেটিক ভাবে বিল পেমেন্ট করলেও, এডসেন্স ম্যানুয়ালি এপ্রুভ করে থাকে বিষয় নিশ্চয় আপনার জেনে রাখা দরকার। তাই ট্রিক্স মাস্টার হয়েও লাভ নেই।
যারা ১ নাম্বার আর ২নাম্বার এডসেন্স বলেন, আমার ধারণা এটা তাদের সিস্টেম এর কোন প্রবলেম। কারন অ্যাকাউন্ট হোল্ড টা ম্যানুয়ালি হয়না, অটোমেটিক হয়ে থাকে। আশা করা যায় কিছু দিন অপেক্ষা করলে ঠিক হয়ে যাবে।
এটা গুগোল এর প্রোডাক্ট, তাই এটার কি হবে, কি হবেনা এবং কেন এমন হচ্ছেনা এটা গুগোল ছাড়া কেউ বলতে পারবে না।
পরবর্তীতে আরও কিছু লিখবো।

পাসপোর্ট নবায়ন পদ্ধতি

পাসপোর্ট নবায়ন পদ্ধতি
নির্দিষ্ট সময়কালের পর নবায়ন করতে হয় পাসপোর্ট, এজন্যে যা যা করনীয়ঃ
প্রথমেই  নবায়নের জন্য পুরনো পাসপোর্টসহ নির্ধারিত আবেদনপত্রের একটি কপি জমা দিতে হবে। বর্তমানে দেশের ৬৭টি কার্যালয়ে পাসপোর্ট নবায়নের কাজ হয়। সে ক্ষেত্রে আপনার কাছাকাছি সুবিধা মতো অথবা  আপনার এলাকার নির্ধারিত অফিসে ফি দিয়ে পাসপোর্ট নবায়ন করতে পারবেন।
পাসপোর্ট নবায়নের জন্য যে সকল নথিপত্র প্রয়োজন-

* নির্দিষ্ট আবেদনপত্র পূরণ।
* সাম্প্রতিক সময়ে তোলা পাসপোর্ট সাইজের (অনধিক ছয় মাস) পাঁচ কপি ছবি।
* আবেদনকারীর বর্তমান পাসপোর্ট।
এরপর-
* নির্দিষ্ট আবেদনপত্র পূরণ করে ব্যাংকে নির্ধারিত ফি জমা দিয়ে রশিদটি ওই আবেদনপত্রের সঙ্গে আঠা দিয়ে লাগিয়ে পাসপোর্ট সহ জমা দিতে হবে।
* আবেদনপত্র জমা নেওয়া হয় সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত।
ডেলিভারি দেওয়া হয় বিকেল সাড়ে ৪টা থেকে ৫টার মধ্যে।
ফরম সংগ্রহ করবেন পদ্ধতিঃ
ইন্টারনেট থেকে বিনা মূল্যে আবেদনপত্র সংগ্রহ করা যাবে। বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটেই (www.dip.gov.bd) এই আবেদপত্র পাওয়া যাবে। এ ছাড়া ঢাকাসহ দেশের ১০টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস থেকেও বিনা মূল্যে সংগ্রহ করা যাবে এই ফরম। চার পৃষ্ঠার এ আবেদনপত্রে আবেদনকারীকে নাম, বাবার নাম, মায়ের নাম, তাঁদের পেশা, জাতীয়তা, জন্মস্থান, জন্মতারিখ, জন্ম সনদপত্র নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা দিতে হবে।
* এসব তথ্য সঠিক এবং নির্ভুলভাবে পূরণ করে আবেদনকারীকে নির্দিষ্ট জায়গায় স্বাক্ষর ও তারিখ লিখতে হবে।
* আবেদনকারীকে একটি ৫৫x৪৫ মিলিমিটার আকারের রঙিন ছবি (পাসপোর্ট সাইজ ছবি) আবেদনপত্রে আঠা দিয়ে লাগানোর পর সত্যায়িত করতে হবে। এমনভাবে সত্যায়িত করতে হবে যেন সত্যায়নকারীর স্বাক্ষর এবং সিলমোহরের অর্ধেক অংশ ছবির ওপর আর বাকি অংশ আবেদনপত্রের কাগজে থাকে।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
* জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম সনদপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।
* অপ্রাপ্তবয়স্ক (১৫ বছরের কম) আবেদনকারীর ক্ষেত্রে আবেদনকারীর বাবা ও মায়ের একটি করে রঙিন ছবিও লাগবে।
আবেদনপত্র জমা দেওয়ার নিয়মঃ
* দায়িত্বরত কর্মকর্তা আবেদনপত্রটি যাচাই করে সিলসহ স্বাক্ষর করবেন।
* আবেদনপত্রটি জমা নেওয়ার সময় পাসপোর্ট অফিসের দায়িত্বরত ব্যক্তি আপনাকে একটি টোকেন দেবেন।
* সে টোকেনসহ আবেদনপত্রটি নিয়ে ছবি তোলার জন্য আরেকজন কর্মকর্তার কাছে যেতে হবে।
* জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য যেভাবে ছবি তোলা হয়েছিল, এখানেও একইভাবে নির্দিষ্ট মাপের ছবি তোলা হবে।
* ইলেকট্রনিক মেশিনে দুই হাতের আঙুলের ছাপ দিতে হবে।
* এরপর নেওয়া হবে ইলেকট্রনিক স্বাক্ষর। সেখানে কম্পিউটারে আপনার সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য এন্ট্রি করা হবে।
* এই প্রক্রিয়া শেষে কর্তৃপক্ষ পাসপোর্ট সংগ্রহের জন্য একটি আলাদা প্রিন্টেড কপি বা রশিদ দেবেন এবং আবেদনপত্রটি রেখে আপনাকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করার তারিখও জানিয়ে দেবেন।
* আবেদন ফরম জমা দেওয়ার সময় আবেদনকারীকে অবশ্যই উপস্থিত থাকতে হবে।
সবিশেষ পাসপোর্ট সংগ্রহঃ
* কর্তৃপক্ষের দেওয়া তারিখে পাসপোর্ট সংগ্রহ করা যাবে। তবে মোবাইলে মেসেজ পাওয়ার পর যাওয়া ভাল।
* তবে এই সময়ের মধ্যে অবশ্যই পুলিশ ভেরিফিকেশন শেষ হতে হবে।
কিছু লক্ষণীয় বিষয়ঃ
* পুরো ঢাকা নগরীকে তিনটি অধিক্ষেত্রে বিভক্ত করা হয়েছে। উত্তরা, আগারগাঁও, যাত্রাবাড়ী। টাকা জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে যার ঠিকানা যে অধিক্ষেত্রের অন্তর্গত, তাকে সেই পাসপোর্ট অফিসে টাকা জমা দিতে হবে।
* ছবি তোলার দিন পরিচ্ছন্ন কাপড় পরে যেতে হবে। তবে সাদা রংয়ের কাপড় পরবেন না।

Facebook Tips

Facebook Tips
ইদানিং অনেক পরিচিত ব্যক্তিবর্গের টাইমলাইনে পর্ণ পোস্ট দেখা যায়। হঠাৎ করে দেখলেই আমরা তাকে খারাপ ভাবতেও পারি। কিন্তু আসলে কি তাই? তিনি কি ইচ্ছা করে এসব পোস্ট করেছেন?
আসলেই তিনি এসব পোস্ট করেন নি বা জানেনও না। তাহলে কিভাবে টাইমলাইনে আসল আপনার মনের মাঝে প্রশ্ন জাগতে পারে। আসুন আমি বলছি কিভাবে এসব পোস্ট আপনার টাইমলাইনে আসে এবং এর সমাধান কি । তার আগে কয়েকটি কথা বলে নেই......
কিছু পন্ডিত এই পোস্টের কমেন্টে জেনে না জেনেই আমাকে জ্ঞান দিবেন, হয়ত গালিও শুনতে পারি। কিন্তু বাস্তবতা কি জানেন? আসলে খুব সাধারণ মানুষগুলো না জেনেই এসব বীপদের সম্মুখীন হয়ে থাকেন। অনেক সময় স্কুল কলেজের শিক্ষকের টাইমলাইনেও এসব বাজে পোস্ট দেখা যায়। এখন ঘঠনা কি দাঁড়াল? যদি ওই টিচারে সাথে কোন শিক্ষার্থী এড থাকেন তাহলে নিঃসন্দেহে তার সম্পর্কে খারাপ ধারণা জন্মাতে পারে।
কেন এসব পোস্ট অন্যের টাইমলাইনে না এসে আপনার টাইমলাইনেই আসে?
অনেক সময় মনের ভুলে এমন কোন ফেসবুক এপস এর সাথে যুক্ত হয়ে গেলেন যার দ্বারা আপনাকে আজকের এই লজ্জাকর পরিস্থিতিতে পড়তে হলো। হতে পারে কোন সাইটে (লগিন উইথ ফেসবুক) করার মাধ্যমে অথবা কোন মজার মজার গেমসের মাধ্যমে। এছাড়াও আরো কতগুলো কারনে এমনটা হতে পারে (যেমনঃ ব্রাউজার এডন্স অথবা এক্সটেনশন)।
এইতো জানলেন এমন পরিস্থিতিতে পড়ার কারন গুলো।
তাহলে এমন পরিস্থিতিতে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি ?
আপনার ফেসবুক আইডিটি যেমন নিতান্তই আপনার, তেমনি ভাবে এর রক্ষণাবেক্ষনের মাধ্যমে নিজের মান সম্মান বজায় রাখার দায়িত্ব আপনাকেই নিতে হবে। ভুলে যাবেন না ভার্চুয়াল জগতে আপনাকে দেখে নয়, আপনার টামলাইন দেখেই আপনার স্বভাব চরিত্র সম্পর্কে অপরিচিতরা ধারণা লাভ করেন। কথা না বাড়িয়ে তারপর বলছি......
এই সমস্যার মূল সমাধানের জন্য ‪#‎সেটিংস‬ অপ্সহানে যেতে হবে। সেখানে ‪#‎Apps‬ নামে একটি বাটন দেখতে পাবেন। তারপর #Apps এ গিয়ে অজানা সকল এপস রিমুভ করে দিন। যেসব এপস ট্রাস্টেড লিস্টে আছে সেগুলো রিমুভ না করলেও সমস্যা নেই (যেমনঃYouTube, Microsoft, Pinterest, Skype ইত্যাদি ) । তবে ভালো ভাবে খেয়াল করে যেগুলো আপনার কাছে রিস্ক মনে হয় সব রিমুভ করে দিন।
আশাকরি সবার উপকারে আসবে। আমার জ্ঞানের ক্ষুদ্র পরিসরে যতটুকু জানি ততটুকু শেয়ার করার চেষ্টা করলাম। ভুলত্রুটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

Computer Shortcut

Computer Shortcut
কম্পিউতার keyboard shortcut
o F1: সাহায্য (Help)
o CTRL+ESC: Start menu চালু
o ALT+TAB: চালু করা প্রোগ্রামগুলো থেকে
বাছাই
o ALT+F4: প্রোগ্রম বন্ধ করা
o SHIFT+DELETE: সরাসরি ফাইল ডিলিট করা
o Windows Logo+L: কম্পিউটার লক
করা
o CTRL+C: কপি
o CTRL+X: কাট
o CTRL+V: পেস্ট
o CTRL+Z: আনডু
o CTRL+B: অক্ষর বোল্ড করা
o CTRL+U: অক্ষর আন্ডারলাইন করা
o CTRL+I: অক্ষর ইটালিক করা
o SHIFT+right click: অতিরিক্ত শর্টকাট
সহ মেনু
o SHIFT+double click: বিকল্প ডিফল্ট
কমান্ড
o ALT+double click: প্রোপার্টিজ
প্রদর্শন
o F10: মেনু বার চালু করা
o SHIFT+F10: নির্বাচিত আইটেমের জন্যে
শর্টকাট মেনু
o CTRL+SHIFT+ESC:
টাস্ক ম্যানেজার
o ALT+DOWN ARROW: ড্রপ ডাউন মেনু
খোলা
o ALT+TAB: অন্য কোনো চালু করা
প্রোগ্রামে যাওয়া ( সবগূলো প্রোগ্রাম দেখতে
ALT চেপে ধরে TAB চাপুন )
o SHIFT: অটোরান বন্ধ করতে এটি চেপে ধরে
রাখুন
o ALT+SPACE: মেইন উইন্ডো’র সিস্টেম মেনু
দেখা
o CTRL+TAB: কোনো প্রোগ্রামের এক
উইন্ডো থেকে অন্য উইন্ডোতে যাওয়া
o ALT+আন্ডারলাইন কৃত অক্ষরঃ নির্দিষ্ট
মেনুতে যাওয়া
o ALT+F4: বর্তমান উইন্ডো বন্ধ করা
o CTRL+F4: একাধিক ডকুমেন্ট ইন্টারফেস সহ
কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করা
o F2: নির্বাচিত ফাইল রিনেইম করা
o F3: ফাইল খোঁজা
o F4: অন্য কোনো ফোল্ডারে ফাইল মুভ করা
o F5: বর্তমান উইন্ডো রিফ্রেশ করা
o CTRL+A: ফোল্ডারের সবগুলো আইটেম
নির্বাচন করা
o BACKSPACE: পুর্ববর্তি ফোল্ডারে যাওয়া
(ইন্টারনেট ব্রাউজারের ক্ষেত্রে পুর্বের পেইজ)
o Left ALT+left SHIFT+PRINT
SCREEN: Toggles high contrast on
and off
o Windows Logo: Start menu
o Windows Logo+M: সব প্রোগ্রাম
মিনিমাইজ করা
o SHIFT+Windows Logo+M:
মিনিমাইজ আনডু করা
o Windows Logo+E: Windows
Explorer চালু করা
o Windows Logo+F: Files অথবা
Folders খোঁজা
o Windows Logo+D: সব প্রোগ্রাম
মিনিমাইজ করা
o Windows Logo+TAB: টাস্কবার
চক্রাকারে দেখা
o Windows Logo+Break: System
Properties ডায়ালগ বক্স চালু করা
o Application key: নির্বাচিত আইটেমের
জন্যে শর্টকাট মেনু
o Windows Logo+L: উইন্ডোজ লগ অফ
করা
o Windows Logo+P: প্রিন্ট ম্যানেজার
চালু করা
o Windows Logo+C: কন্ট্রোল প্যানেল
চালু করা
o Windows Logo+V: ক্লিপবোর্ড চালু
করা
o Windows Logo+K: Keyboard
Properties ডায়ালগ বক্স চালু করা
o Windows Logo+I: Mouse
Properties ডায়ালগ বক্স চালু করা
ধন্যবাদ।
Design by MS Design

Powered by Blogger