Showing posts with label তথ্য ও প্রযুক্তি. Show all posts
Showing posts with label তথ্য ও প্রযুক্তি. Show all posts

সিনিয়র ফ্রন্টএন্ড ডেভ টিপস

সিনিয়র ফ্রন্টএন্ড ডেভ টিপস

ফান্ডামেন্টাল জানুন: HTML, CSS, এবং জাভাস্ক্রিপ্টের ব্যাসিক ভালোভাবে আয়ত্ব করুন। নতুবা এগুলোর উপর ভিত্তি করে মডার্ন লাইব্রেরি ব্যবহার করতে গেলে স্ট্রাগল করবেন।


ওয়েবের কাজ বুঝুন: ফ্রন্টএন্ড ডেভেলপমেন্ট প্রতিনিয়ত কমপ্লেক্স হচ্ছে। ওয়েব কিভাবে কাজ করে, HTML, CSS, এবং জাভাস্ক্রিপ্টে কিভাবে রান করে তা জানুন।


ডেটা স্ট্রাকচার ও অ্যালগরিদম জানুন: সঠিকভাবে কোড করতে না পারলে আপনার কোড অকারণে কমপ্লেক্স হবে এবং ইউজার এক্সপেরিয়েন্স খারাপ হবে।


প্র্যাকটিস করুন: ভিডিও দেখা ও ব্লগ পড়ার পাশাপাশি প্র্যাকটিস করতে ভুলবেন না। শেখার জন্য কেবল থিওরি নয়, প্র্যাকটিসও জরুরি।


এক্সপার্টের কাছে সাহায্য চান: সমস্যায় পড়লে এক্সপার্ট বা কমিউনিটির কাছে সাহায্য চাইলে বিস্তারিত তথ্য দিন।


কপি/পেস্ট করবেন না: ইন্টারনেট থেকে সমাধান নিয়ে বুঝে সেই অনুযায়ী কোডে প্রয়োগ করুন।


পার্ফেকশনের চাইতে কাজ কমপ্লিট করুন: কাজ কমপ্লিট করা প্রয়োজন, অতিরিক্ত পার্ফেকশনেশন কখনও কখনও সময় নষ্ট করে।


ছোট টাস্কে ভাগ করুন: বড় কাজগুলো ছোট ম্যানেজেবল টাস্কে ভাগ করুন। একসাথে সব কিছু সমাধান করতে গেলে অসুবিধা হতে পারে।


স্কিল ডেভেলপমেন্টে সময় দিন: নতুন প্রযুক্তির সাথে আপডেট থাকতে হবে।


ডেভ টুলস আয়ত্ত করুন: ব্যবহার করা টুলস ভালোভাবে জানুন, এতে কাজের সময় কমবে।


সহজ কোড লেখার চেষ্টা করুন: কোডের রিডেবিলিটি গুরুত্বপূর্ণ। ক্লেভার কোড লেখা থেকে বিরত থাকুন।


কমিউনিকেশন স্কিল ডেভেলপ করুন: ব্যাসিক কমিউনিকেশন স্কিল শিখুন।


ব্রেক নিন: সমস্যা সমাধানে আটকে গেলে বিশ্রাম নিন। মাঝে মাঝে নতুন আইডিয়া আসে।


ফ্রেমওয়ার্কে নিনজা হন: আপনার পছন্দের ফ্রেমওয়ার্কে দক্ষতা অর্জন করুন।


না বলতে শিখুন: সময় ও আগ্রহের ভিত্তিতে কাজ গ্রহণে সচেতন থাকুন।


আশা করি এই টিপসগুলো আপনাদের কাজে আসবে। মূল পোস্টের লিঙ্ক নিচে কমেন্টবক্সে পাবেন। ধন্যবাদ!

লো-লেভেল ডিজাইন শেখার সম্পূর্ণ রোডম্যাপ

লো-লেভেল ডিজাইন শেখার সম্পূর্ণ রোডম্যাপ

আমি ৪টি ইন্টারভিউতে ফেল করেছিলাম কারণ আমি লো-লেভেল ডিজাইন (LLD) প্রবলেমগুলো সঠিকভাবে সমাধান করতে পারিনি। এখানে লো-লেভেল ডিজাইন (LLD) শেখার একটি সম্পূর্ণ রোডম্যাপ দেওয়া হলো:


✅ ১. প্রাথমিক জ্ঞান

- অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং (OOP) এর মূলনীতি

- ক্লাস এবং অবজেক্ট

- ইনহেরিটেন্স এবং পলিমরফিজম

- এনক্যাপসুলেশন এবং অ্যাবস্ট্রাকশন

- ইন্টারফেস এবং অ্যাবস্ট্রাক্ট ক্লাস


✅ ২. ডিজাইন প্রিন্সিপল

- SOLID প্রিন্সিপল

- DRY (Don't Repeat Yourself)

- KISS (Keep It Simple, Stupid)

- YAGNI (You Aren't Gonna Need It)

- কম্পোজিশন ওভার ইনহেরিটেন্স

- প্রোগ্রাম টু ইন্টারফেস, নট টু ইমপ্লিমেন্টেশন


✅ ৩. ডিজাইন প্যাটার্ন

- ক্রিয়েশনাল প্যাটার্ন

 - সিঙ্গেলটন

 - ফ্যাক্টরি

 - বিল্ডার

 - প্রোটোটাইপ

 - অ্যাবস্ট্রাক্ট ফ্যাক্টরি


- স্ট্রাকচারাল প্যাটার্ন

 - অ্যাডাপ্টার

 - ব্রিজ

 - কম্পোজিট

 - ডেকোরেটর

 - ফ্যাসাড


- বিহেভিওরাল প্যাটার্ন

 - অবজারভার

 - স্ট্রাটেজি

 - কমান্ড

 - স্টেট

 - ভিজিটর


✅ ৪. এন্টারপ্রাইজ প্যাটার্ন

- MVC (Model View Controller)

- DAO (Data Access Object)

- DTO (Data Transfer Object)

- রেপোজিটরি প্যাটার্ন

- সার্ভিস লেয়ার প্যাটার্ন


✅ ৫. কঙ্কারেন্সি

- থ্রেড এবং সিঙ্ক্রোনাইজেশন

- থ্রেড পুল

- এসিঙ্ক্রোনাস প্রোগ্রামিং

- লক এবং সেমাফোর

- ডেডলক এবং রেস কন্ডিশন


✅ ৬. প্র্যাকটিস প্রজেক্ট

- পার্কিং লট সিস্টেম

- এটিএম মেশিন

- ইন-মেমোরি কী-ভ্যালু স্টোর

- ইলিভেটর সিস্টেম

- লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম

- বুকিং সিস্টেম

- ভেন্ডিং মেশিন

- কার রেন্টাল সিস্টেম

- চ্যাট অ্যাপ্লিকেশন

- নোটিফিকেশন সিস্টেম


✅ ৭. ক্লিন কোড

- ক্লিন কোড রাইটিং

- কোড স্মেল আইডেন্টিফিকেশন

- রিফ্যাক্টরিং টেকনিক

- ইউনিট টেস্টিং

- কোড রিভিউ প্র্যাকটিস


✅ টিপস:

- প্রতিটি ডিজাইন প্যাটার্ন নিজে থেকে ইমপ্লিমেন্ট করুন

- ছোট প্রজেক্টগুলো দিয়ে শুরু করুন

- গিটহাব কোড বেস পড়ুন

- ইউএমএল ডায়াগ্রাম আঁকার অভ্যাস করুন

- মক ইন্টারভিউ প্র্যাকটিস করুন


✅ রিসোর্স:

- Head First ডিজাইন প্যাটার্ন বই

- Grokking the Object Oriented ডিজাইন ইন্টারভিউ কোর্স

- রফিক-জেড-সি এর সিস্টেম ডিজাইন ইন্টারভিউ কোর্স

- ইউডেমি/কোর্সেরা এর ডিজাইন প্যাটার্ন কোর্স

- গিটহাব ওপেন সোর্স প্রজেক্ট


✅ মনে রাখবেন:

- শুধু থিওরি নয়, প্র্যাকটিক্যাল ইমপ্লিমেন্টেশন জরুরি

- নিয়মিত কোড লিখুন

- রিয়েল ওয়ার্ল্ড প্রবলেম সলভ করুন

- কোড রিভিউ করান

- ফিডব্যাক নিন এবং ইম্প্রুভ করুন

ইলন মাস্ক প্রযুক্তির বস

ইলন মাস্ক পৃথিবীর প্রযুক্তির জগৎকে নতুন সমীকরণ নিয়ে যাচ্ছেন। টুইটারের মালিক ইলন, মোবাইলের জগৎ পাল্টে দেবার পথে এবার। 

টেসলা ফোনের ফিচারগুলো চোখ কপালে তুলার মতো। ফোনে লাগবে না চার্জ। হ্যাঁ, সোলার সিস্টেমের মতো, তবে এজন্য সূ্র্যের নিচে গিয়ে চার্জ দিতে এমনটা না। আলো থাকলেই চার্জ হবে। 

টেসলা ফোন

মোবাইলে নেটওয়ার্কের দিন টাটা বাই বাই করতে চলছে টেসলা ফোন, কানেক্টেড থাকছে সরাসরি নিজস্ব স্যাটালাইট স্টারলিংকের সাথে। এতে পলক কাকুরা নিজের সুবিধামতো ইন্টারনেট অফ করার সময় বলবে, আগে ভালো ছিলাম।

পিআই ফোন এমন একটি যোগাযোগ ব্যবস্থা নিশ্চিত করছে, যা মঙ্গল এবং মহাকাশের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে সক্ষম।

কুচকুচে কালো অন্ধকার ক্লিয়ার ফটো তুলতে পারবেন। এছাড়া কিপ্টো কারেন্সি, নিউরালিংক সাপোর্ট ইত্যাদি বিভিন্ন ফিচার সমৃদ্ধ হতে যাচ্ছে টেসলা ফোন। তবে দামটা কিডনিটাচিং'ই, ১০০০/১২০০ ডলারের মধ্যে হতে পারে।

অনলাইনে বিশাল ব্যবসার সম্ভাবনা দেখছে গুগল

অনলাইনে বিশাল ব্যবসার সম্ভাবনা দেখছে গুগল
২০২০ সাল নাগাদ অনলাইন সুবিধার আওতায় চলে আসবে ৫০০ কোটি মানুষ। এটিকে প্রযুক্তি উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য বিশাল ব্যবসা সম্ভাবনা হিসেবে দেখছে গুগল। ২০ নভেম্বর বৃহস্পতিবার গুগলের ইউরোপ অঞ্চলের প্রধান ম্যাট ব্রিটিন এ কথা বলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের ওয়ারশতে আইটি স্টার্টআপ বা প্রযুক্তি উদ্যোক্তাদের জন্য আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ম্যাট ব্রিটিন বলেন, পাঁচ বছরে সংযোগের আওতায় আসা মানুষের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে যাবে। ৫০০ কোটি মানুষ ইন্টারনেটের সুবিধা পাবে। প্রত্যেকের পকেটে ইন্টারনেট সুবিধা চলে আসবে। তিনি বলেন, ‘৫০০ কোটি মানুষ ইন্টারনেটের আওতায় আসা মানে বিশাল সম্ভাবনা। এ সময়টি পরিবর্তনের। পাঁচ বছরের সময়কালে আমরা ইন্টারনেট সংযোগের হিসাবে সংখ্যালঘু থেকে সংখ্যাগুরু হয়ে যাব। এ জন্য স্টার্টআপ বা উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ একটি সময়। এ বাজার নিয়ে ভাবার সময় এখন।’

ব্রিটিন বলেন, ‘গুগল যদিও একটি সার্চ ইঞ্জিন, তবে এটি উদ্যোক্তা ও অর্থনীতির জন্য প্রবৃদ্ধির ইঞ্জিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা এখন লাখো প্রতিষ্ঠানকে সফটওয়্যার, প্রযুক্তি, বিপণন, বিতরণের মাধ্যমে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়তে দেখছি। আমরা এগুলোকে ‘ক্ষুদ্র-বহুজাতিক’ প্রতিষ্ঠান বলতে পারি। প্রতিটি উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান জন্মলগ্ন থেকেই বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠতে পারে।’ এএফপি

উদ্যোক্তাদের জন্য ৫টি উপদেশ ৫টি প্রতিষ্টান প্রধানের পক্ষ থেকে

উদ্যোক্তাদের জন্য ৫টি উপদেশ ৫টি প্রতিষ্টান প্রধানের পক্ষ থেকে
একজন উদ্যোক্তাকে প্রশ্ন করা হলো, আপনি এ পথ মাড়ালেন কেন?
উদ্যোক্তার উত্তর, ‘আমার শেষ বসের কথা এটি।’
তাঁকে আবার জিজ্ঞাসা করা হলো, তিনি কী বলেছিলেন?
উত্তর পাওয়া গেল, ‘তোমাকে চাকরিচ্যুত করা হলো।’
উদ্যোক্তাদের মধ্যে কৌতুকটি বেশ প্রচলিত। কেউ চাকরিচ্যুত তো কেউ বিশ্ববিদ্যালয়চ্যুত—উদ্যোক্তারা কেমন যেন একটু লাইনচ্যুত। কিছুটা ভিন্নধারা যেন তাঁদের রক্তের মধ্যেই মিশে আছে। এই ভিন্নধারাটা কী? এর উত্তর তো সফল উদ্যোক্তারাই ভালো দিতে পারবেন। সম্প্রতি বিবিসির প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছিলেন প্রযুক্তিতে সফল পাঁচ উদ্যোগের প্রধান নির্বাহী। যাঁরা একই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানগুলোর সহপ্রতিষ্ঠাতাও বটে। তাঁরা উত্তর দিয়েছেন নতুন ব্যবসায় উদ্যোগে (স্টার্টআপ) সফলতার মূলমন্ত্র নিয়ে।

নতুন করে শুরু করার সুযোগ রাখুন
জিমি ওয়েলস (সহপ্রতিষ্ঠাতা, উইকিপিডিয়া)
ব্যর্থ হলে দ্রুত হও, বারবার হও এবং ভালোভাবেই হও—প্রচলিত ধারার বাইরের এই উপদেশ উদ্যোক্তাদের কাছ থেকে শোনা যায় প্রায়ই। ইন্টারনেটভিত্তিক মুক্ত বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়ার সহপ্রতিষ্ঠাতা জিমি ওয়েলসও সে কথা মানেন মনেপ্রাণেই। শুরুর দিনগুলোর কথা মনে করে তিনি বলেন, ‘উইকিপিডিয়ার প্রথম সংস্করণের নাম ছিল নিউপিডিয়া। এর গঠনটা ছিল বেশ জটিল। কিন্তু আমি ব্যর্থ হতে চাইনি।’ না চাইলেও ব্যর্থতার স্বাদ থেকে ‘বঞ্চিত’ হননি তিনি। উইকিপিডিয়ার আগে তাঁর বেশকিছু উদ্যোগ আলোর মুখ দেখেনি। সব সম্পদ নিয়ে কোনো একক কাজে ঝাঁপিয়ে পড়ার ঠিক পক্ষপাতী নন জিমি ওয়েলস।
তাঁর উপদেশ, ‘সব টাকা এক ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করবেন না। নতুন করে শুরু করার একটা সুযোগ রাখুন নিজের জন্য।’

সমালোচনায় কান দেবেন না
নিকোলাস ব্রুসন (সহপ্রতিষ্ঠাতা, ব্লা ব্লা কার)
জিমি ওয়েলস মাঝেমধ্যে আফসোস করেন, সবার মন্তব্য আগে শুনে সে অনুযায়ী যদি ব্যবস্থা নিতাম! তবে আরেক প্রধান নির্বাহী সমালোচনায় কান না দিতে উৎসাহ দেন উদ্যোক্তাদের। তিনি নিকোলাস ব্রুসন, ব্লা ব্লা কারের প্রধান নির্বাহী। ফ্রান্সের অন্যতম সফল এই প্রতিষ্ঠানের ১৯টি দেশে দুই কোটির বেশি সদস্য আছে।
নিকোলাস বলেন, ‘এমন অনেক বিনিয়োগকারী আপনি পাবেন, যারা আপনাকে বাজারের কথা মাথায় রাখতে বলবে। অথচ আপনি যদি নতুন কিছু শুরু করে থাকেন তো এটা পরিষ্কার যে বাজারটা এখনো তৈরি হয়নি। তৈরির কাজটা করতে হবে আপনাকেই।’ মনে করুন নিজের গাড়িতে চড়ে কোথাও যাচ্ছেন। গাড়িতে হয়তো দুটি আসন ফাঁকা আছে। চাইলেই ব্লা ব্লা কারের মাধ্যমে এই দুটি সিটের জন্য যাত্রাসঙ্গী খুঁজে নিয়ে কামিয়ে ফেলতে পারেন কিছু অতিরিক্ত টাকা। ২০০৩ সালের দিকে এমন অদ্ভুত ধারণার জন্য মানুষের সমালোচনায় কান দিলে কি আজ ব্লা ব্লা কার প্রতিষ্ঠিত হতো?

সৃজনশীলতা আর সততাই সবকিছু
ইয়ান্সি স্ট্রিকলার (প্রধান নির্বাহী, কিকস্টার্টার)
ক্রাউডফান্ডিং ওয়েবসাইট কিকস্টার্টারের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী ইয়ান্সি স্ট্রিকলারের কাছে সৃজনশীলতা এবং সততাই মূলকথা। তিনি বলেন, ‘এমন কোনো সমাধান দাও যা নিয়ে তুমি নিজেই গর্ববোধ করতে পারো। এমন কিছু যা তোমার কাছে নৈতিকভাবে ঠিক মনে হয়।’ এ ধরনের মতবাদ অবশ্য অনেক ইন্টারনেটভিত্তিক প্রতিষ্ঠানেরই লক্ষ্য।

সময় দিতে হবে নিজেকে
মাইক ক্রিগার (সহপ্রতিষ্ঠাতা, ইনস্টাগ্রাম)
সিলিকন ভ্যালির স্টার্টআপগুলোর কথা ভাবতেই কেন জানি হুডি পরা, পিৎজা খাওয়া একদল তরুণ মেধাবীর কথা মাথায় আসে। অগোছালো টেবিল, অগোছালো ঘর, কাজ করছে তো করছেই, দিনরাতের হিসাব নেই, এমন। তবে ইনস্টাগ্রামের প্রধান নির্বাহী মাইক ক্রিগার শোনালেন ভিন্ন কথা। শুরুর দিনগুলোতে নিজেদের ওপর বড্ড অত্যাচার করেছেন বলেই মন্তব্য করলেন। তিনি বললেন, ‘আপনি হয়তো দিনে ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টা কাজ করা শুরু করলেন। তবে ওই অতিরিক্ত দুই ঘণ্টায় কাজের ফলাফল হয়তো ঋণাত্মকে দাঁড়াবে।’ সময় দিতে হবে নিজেকে। একদম নিজের জন্য, নিজের মতো করে কাটানোর জন্য কিছু সময় রাখতে হবে। এটা দক্ষতা বাড়াবে বৈ কমাবে না। বললেন মাইক। সহপ্রতিষ্ঠাতা নির্বাচনের ক্ষেত্রে একটু খুঁতখুঁতে স্বভাবের হওয়ায় ভালো বলে মনে করেন সিলিকন ভ্যালির এই প্রধান নির্বাহী।

খুঁজে বের করতে হবে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ
শন র্যা ড (প্রতিষ্ঠাতা, টিন্ডার)
টিন্ডারের প্রতিষ্ঠাতা শন র্যা ড হয়তো মাইক ক্রিগারের সঙ্গে একমত পোষণ করেন না। কারণ, তিনি সহপ্রতিষ্ঠাতার খোঁজে নামেননি। এই ডেটিং অ্যাপের শুরুটা তাঁর একার হাতেই। তিনি মনে করেন, ‘কাজ মাঝেমধ্যে বিরক্তিকর হতে পারে।’ আর তাই তিনি নিজের জন্য কিছু নিয়ম তৈরি করে নিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘৮০ শতাংশ ফলাফল পেতে এক জীবনে সম্পন্ন করার জন্য তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় খুঁজে বের করতে হবে।’
Design by MS Design

Powered by Blogger