Showing posts with label টিপস এন্ড ট্রিক্স. Show all posts
Showing posts with label টিপস এন্ড ট্রিক্স. Show all posts

খুব দ্রুত ইংরেজি বা যে কোন ভাষা শিখতে চান ?

খুব দ্রুত ইংরেজি বা যে কোন ভাষা শিখতে চান ?
নতুন কোন কিছুর প্রতি মানুষের আগ্রহ সৃষ্টির সেই প্রথম থেকেই। প্রতিনিয়তই প্রাত্যহিক জীবন-যাপনের বাইরে নিজের মত করে আলাদা কিছু করতে চান তারা। শিখতে চায় নতুন কিছু। আবিষ্কার করতে চান নিজের ভেতর আর বাইরের অজানা দিকগুলোকে। তবে কেবল আগ্রহের জায়গা থেকেই নয়, নতুন পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে নিতে কিংবা আর একটু সমৃদ্ধ করতে অনেকেই নিজের মাতৃভাষার পাশাপাশি শিখতে চান নতুন নতুন ভাষা। দেশের বাইরে যেতে চাইলে নতুন ভাষা শেখাটা অত্যন্ত জরুরি। বিশেষ করে ইংরেজি। কিন্তু ব্যাপারটা ঠিক মায়ের ভাষা শেখার মতন সহজ হয়না কারো কাছেই। তবে অতটা সহজ না হলেও কিছু সাধারণ পদ্ধতি রয়েছে যেগুলো অনুসরণ করলে ইংরেজি সহ যে কোন ভাষা খুব সহজেই শিখতে পারবেন। আর পদ্ধতিগুলো হচ্ছে-
১. খবরের কাগজ পড়া

আন্তর্জাতিক খবরের কাগজের কিছু অংশে মাঝে মাঝে নানারকম ভাষার প্রবন্ধ বা গল্প ছাপা হয়। সেগুলো পড়ে দেখুন। সবচাইতে ভালো হয় যদি আপনি সেই ভাষার কোন ম্যাগাজিনের গ্রাহক করে ফেলেন নিজেকে। তাহলে নির্দিষ্ট কিছু দিন পরপর সেই ভাষার নতুন নতুন কিছু শব্দ আর বাক্য কড়া নেড়ে যাবে আপনার দরজায়। আর পুরোপুরি না বুঝতে পারলেও সেই বাক্যগুলোর মোটমুটি একটা অর্থ আপনার কাছে পরিষ্কার হয়ে যাবে কিছুদিন এভাবে চালিয়ে গেলে। হয়তো প্রত্যেকটি শব্দের অর্থ আপনার জানা থাকবেনা। তবুও কি বলতে চাওয়া হয়েছে সেটা আন্দাজ করে ফেলতে পারবেন আপনি।
২. ব্যায়াম করা
ভাবছেন ব্যায়াম করলে নাহয় শরীর ঠিক থাকবে। ভাষার ব্যাপারে কি করে সাহায্য করবে এটা? অদ্ভূত শোনালেও সত্যি যে ব্যায়াম আপনাকে ভাষা শিখতে একটু হলেও সাহায্য করবে। চিন্তা করে দেখুন তো ব্যায়াম করার সময় সাধারণত কোন কাজটা করি আমরা? একটা গান ছেড়ে দেই কিংবা কবিতা! কেমন হয় যদি সেই গান কিংবা কবিতাটি হয় সেই ভাষার যেটা কিনা আপনি শিখতে চাইছেন? শব্দ যতটা দ্রুত মানুষের মাথার ভেতরে প্রবেশ করে তার চাইতে ভালো করে সেটা মাথা ও মনে গেঁথে যায় যদি সেটাতে কিছু সুর সংযোজন করে দেওয়া হয় আর সুরটা হয়ে যায় শ্রোতার মনের মতন। আর তাই ব্যায়ামের মাধ্যমেও প্রতিদিন আপনি আয়ত্ করে নিতে পারেন নতুন ভাষাকে।
৩. বাইরে খেতে যাওয়া

বাইরে খেতে কে না ভালোবাসে? তবে খাওয়ার পাশাপাশি এবার থেকে চারপাশের মানুষের সাথে আপনি কথা-বার্তাও চালাতে পারেন। এবং অবশ্যই সেটা সেখানকার ভাষায়। ভিনদেশে যদি আপনি চেষ্টা করেন তাদের ভাষায় কথা বলতে তাহলে যতটা দ্রুত আপনি শিখতে পারবেন নতুন ভাষাটি, ততটাই দ্রুত চলে যেতে পারবেন সেই মানুষগুলোর একদম কাছে।
৪. বন্ধু তৈরি করা

নতুন বন্ধু বানান আর খুঁজুন আপনার চারপাশে এমন কাউকে যার মাতৃভাষা আপনার শিখতে চাওয়ার ভাষাটিই। এই যেমন- ফ্রেঞ্চ শিখতে চাইলে বন্ধুত্ব করুন ফ্রান্সের কারো সাথে। তার সাথে সময় কাটান, ঘুরতে যান আর প্রচুর কথা বলুন। এবং অবশ্যই সেটা তার ভাষাতেই। এতে করে সেই ভাষাটিতে আপনার শোনার, বোঝার ও বলার দক্ষতা দ্রুত বাড়বে।
৫. অবসরকে ব্যবহার করা

ছুটির দিন বিকেলে ঘরে বসে বিরক্ত হচ্ছেন? বসে না থেকে পড়ে ফেলুন একটা গল্প বা উপন্যাস। কিংবা দেখে নিন একটা মুভি! আর অবশ্যই সেটা যেন হয় নতুন ভাষায় লেখা বা তৈরি করা। প্রথম প্রথম হয়তো বুঝতে সমস্যা হবে। কিন্তু একটা সময় সেগুলোতেই অভ্যস্ত হয়ে যাবেন আপনি আর ভাষা শেখার সাথে সাথে পাবেন আনন্দও।
লেখাটি পছন্দ হইলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

Computer Shortcut

Computer Shortcut
কম্পিউতার keyboard shortcut
o F1: সাহায্য (Help)
o CTRL+ESC: Start menu চালু
o ALT+TAB: চালু করা প্রোগ্রামগুলো থেকে
বাছাই
o ALT+F4: প্রোগ্রম বন্ধ করা
o SHIFT+DELETE: সরাসরি ফাইল ডিলিট করা
o Windows Logo+L: কম্পিউটার লক
করা
o CTRL+C: কপি
o CTRL+X: কাট
o CTRL+V: পেস্ট
o CTRL+Z: আনডু
o CTRL+B: অক্ষর বোল্ড করা
o CTRL+U: অক্ষর আন্ডারলাইন করা
o CTRL+I: অক্ষর ইটালিক করা
o SHIFT+right click: অতিরিক্ত শর্টকাট
সহ মেনু
o SHIFT+double click: বিকল্প ডিফল্ট
কমান্ড
o ALT+double click: প্রোপার্টিজ
প্রদর্শন
o F10: মেনু বার চালু করা
o SHIFT+F10: নির্বাচিত আইটেমের জন্যে
শর্টকাট মেনু
o CTRL+SHIFT+ESC:
টাস্ক ম্যানেজার
o ALT+DOWN ARROW: ড্রপ ডাউন মেনু
খোলা
o ALT+TAB: অন্য কোনো চালু করা
প্রোগ্রামে যাওয়া ( সবগূলো প্রোগ্রাম দেখতে
ALT চেপে ধরে TAB চাপুন )
o SHIFT: অটোরান বন্ধ করতে এটি চেপে ধরে
রাখুন
o ALT+SPACE: মেইন উইন্ডো’র সিস্টেম মেনু
দেখা
o CTRL+TAB: কোনো প্রোগ্রামের এক
উইন্ডো থেকে অন্য উইন্ডোতে যাওয়া
o ALT+আন্ডারলাইন কৃত অক্ষরঃ নির্দিষ্ট
মেনুতে যাওয়া
o ALT+F4: বর্তমান উইন্ডো বন্ধ করা
o CTRL+F4: একাধিক ডকুমেন্ট ইন্টারফেস সহ
কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করা
o F2: নির্বাচিত ফাইল রিনেইম করা
o F3: ফাইল খোঁজা
o F4: অন্য কোনো ফোল্ডারে ফাইল মুভ করা
o F5: বর্তমান উইন্ডো রিফ্রেশ করা
o CTRL+A: ফোল্ডারের সবগুলো আইটেম
নির্বাচন করা
o BACKSPACE: পুর্ববর্তি ফোল্ডারে যাওয়া
(ইন্টারনেট ব্রাউজারের ক্ষেত্রে পুর্বের পেইজ)
o Left ALT+left SHIFT+PRINT
SCREEN: Toggles high contrast on
and off
o Windows Logo: Start menu
o Windows Logo+M: সব প্রোগ্রাম
মিনিমাইজ করা
o SHIFT+Windows Logo+M:
মিনিমাইজ আনডু করা
o Windows Logo+E: Windows
Explorer চালু করা
o Windows Logo+F: Files অথবা
Folders খোঁজা
o Windows Logo+D: সব প্রোগ্রাম
মিনিমাইজ করা
o Windows Logo+TAB: টাস্কবার
চক্রাকারে দেখা
o Windows Logo+Break: System
Properties ডায়ালগ বক্স চালু করা
o Application key: নির্বাচিত আইটেমের
জন্যে শর্টকাট মেনু
o Windows Logo+L: উইন্ডোজ লগ অফ
করা
o Windows Logo+P: প্রিন্ট ম্যানেজার
চালু করা
o Windows Logo+C: কন্ট্রোল প্যানেল
চালু করা
o Windows Logo+V: ক্লিপবোর্ড চালু
করা
o Windows Logo+K: Keyboard
Properties ডায়ালগ বক্স চালু করা
o Windows Logo+I: Mouse
Properties ডায়ালগ বক্স চালু করা
ধন্যবাদ।

বজ্রপাত থেকে বাঁচার উপায় জেনে রাখুন

বজ্রপাত থেকে বাঁচার উপায় জেনে রাখুন
thunderstorms001
এ মৌসুমে দেশে বজ্রপাতের সংখ্যা অনেক বেড়ে যায়। আর বজ্রপাতের কারণে এ সময় জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এ লেখায় দেওয়া হলো কয়েকটি উপায়, যা বজ্রপাত থেকে বাঁচতে সহায়ক হবে। এক নিবন্ধে বিষয়টি জানিয়েছে উইকিহাউ।
কীভাবে হয় এই বজ্রপাত?
প্রাকৃতিকভাবেই বায়ুমণ্ডলে বিদ্যুৎ সৃষ্টি হয়ে মেঘে জমা থাকে। এই বিদ্যুৎ মেঘে দুটি চার্জ ধনাত্মক ও ঋণাত্মক হিসেবে থাকে। বিপরীত বিদ্যুৎশক্তির দুটো মেঘ কাছাকাছি এলেই পারস্পরিক আকর্ষণে চার্জ বিনিময় হয়। ফলে বিদ্যুৎ চমকায়। মেঘের নিচের অংশ ঋণাত্মক চার্জ বহন করে। আবার ভূপৃষ্ঠে থাকে ধনাত্মক চার্জ। দুই চার্জ মিলিত হয়ে তৈরি করে একটি ঊর্ধ্বমুখী বিদ্যুৎপ্রবাহ রেখা, যা প্রচণ্ড বেগে উপরের দিকে উঠে যায়। ঊর্ধ্বমুখী এই বিদ্যুৎপ্রবাহ উজ্জ্বল আলোর যে বিদ্যুৎপ্রবাহের সৃষ্টি করে তা-ই বজ্রপাত। বজ্রপাতের তাপ ৩০ থেকে ৬০ হাজার ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত হয়। বিজ্ঞানীদের মতে, আকাশে যে মেঘ তৈরি হয়, তার ২৫ থেকে ৭৫ হাজার ফুটের মধ্যে বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে বেশি। বজ্রপাতের গতি প্রতি সেকেন্ডে ৬০ হাজার মিটার বেগে নিচে নেমে যায়। এই বিপুল পরিমাণ তাপসহ বজ্র মানুষের দেহের ওপর পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই তার মৃত্যু হয়।
বজ্রপাতের স্থায়িত্বকাল এক সেকেন্ডের দশ ভাগের এক ভাগ। ঠিক এই সময়েই বজ্রপাতের প্রভাবে বাতাস সূর্যপৃষ্ঠের পাঁচ গুণ বেশি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। প্রচণ্ড শব্দে কেঁপে ওঠে চারপাশ। শব্দের গতি আলোর গতির থেকে কম হওয়ায় বজ্রপাতের পরই শব্দ শোনা যায়। বজ্রপাত ভূমিকম্পের চেয়েও অনেক বেশি শক্তিশালী। একটি বজ্রপাতে প্রায় ৫০ হাজার অ্যাম্পিয়ার বিদ্যুৎশক্তি থাকে। অথচ বাসাবাড়ির বিদ্যুৎ চলে গড়ে ১৫ অ্যাম্পিয়ারে। একটি বজ্র কখনও কখনও ৩০ মিলিয়ন ভোল্ট বিদ্যুৎ নিয়েও আকাশে জ্বলে ওঠে। বাংলাদেশে বছরের দুটি মৌসুমে বজ্রপাত বেশি হয়। জনসংখ্যার ঘনত্ব বেশি হওয়ায় বাংলাদেশে বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যাও বাড়ছে। আবহাওয়া অধিদফতরের সাপ্তাহিক ও দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস তালিকায় নতুন যুক্ত হয়েছে বজ্রঝড়। কাল বৈশাখীর বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা দুনিয়ার বুকে বাংলাদেশেই বেশি। দুর্যোগের বলয়ে বন্দি বাংলাদেশের বুকে এই বজ্রদুর্যোগ দীর্ঘ করছে মৃত্যুর মিছিল। বাংলাদেশে বজ্রপাতের ওপর তেমন কোনো গবেষণা না হলেও ইউরোপ, জাপান ও আমেরিকায় চলছে বিস্তর গবেষণা। ২০০৮ সালে সুইডেনের উপসালায় অনুষ্ঠিত ২৯তম ‘ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন লাইটিং প্রটেকশন’ শীর্ষক সম্মেলনে তেল আবিব বিশ্ববিদ্যালয়ের জিওফিজিক্স বিভাগের গবেষক কলিন প্রাইস তার ‘থান্ডারস্টর্ম, লাইটিং অ্যান্ড ক্লাইমেট চেঞ্জ’ শীর্ষক গবেষণাপত্রে দেখান, বায়ুদূষণ তথা পরিবেশ দূষণের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে বজ্রপাতের। এ নিবন্ধে বলা হয়, বজ্রপাতে একদিকে যেমন বায়ুদূষণের মাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে, তেমনি বায়ুদূষণের ফলে বেড়েছে পরিবেশে বজ্রপাতের হার ও এর তীব্রতা।
জেনে রাখুন বাঁচার উপায় গুলো:
১. দালান বা পাকা ভবনের নিচে আশ্রয় নিন: ঘন ঘন বজ্রপাত হতে থাকলে কোনো অবস্থাতেই খোলা বা উঁচু স্থানে থাকা যাবে না। সবচেয়ে ভালো হয় কোনো একটি পাকা দালানের নিচে আশ্রয় নিতে পারলে।
২. উঁচু গাছপালা ও বিদ্যুৎ লাইন থেকে দূরে থাকুন: কোথাও বজ্রপাত হলে উঁচু গাছপালা বা বিদ্যুতের খুঁটিতে বজ্রপাতের সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই এসব স্থানে আশ্রয় নেবেন না। খোলা স্থানে বিচ্ছিন্ন একটি যাত্রী ছাউনি, তালগাছ বা বড় গাছ ইত্যাদিতে বজ্রপাত হওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত বেশি থাকে।
৩. জানালা থেকে দূরে থাকুন: বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকলে জানালার কাছাকাছি থাকবেন না। জানালা বন্ধ রাখুন এবং ঘরের ভেতর থাকুন।
৪. ধাতব বস্তু স্পর্শ করবেন না: বজ্রপাত ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির রেলিং, পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ করবেন না। এমনকি ল্যান্ড লাইন টেলিফোনও স্পর্শ করবেন না। বজ্রপাতের সময় এগুলো স্পর্শ করেও বহু মানুষ আহত হয়।
৫. বিদ্যুৎচালিত যন্ত্র থেকে সাবধান: বজ্রপাতের সময় বৈদ্যুতিক সংযোগযুক্ত সব যন্ত্রপাতি স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। টিভি, ফ্রিজ ইত্যাদি বন্ধ করা থাকলেও ধরবেন না। বজ্রপাতের আভাষ পেলে আগেই এগুলোর প্লাগ খুলে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করুন। অব্যবহৃত যন্ত্রপাতির প্লাগ আগেই খুলে রাখুন।
৬. গাড়ির ভেতর থাকলে...: বজ্রপাতের সময় গাড়ির ভেতরে থাকলে সম্ভব হলে গাড়িটি নিয়ে কোনো কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন। গাড়ির ভেতরের ধাতব বস্তু স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। গাড়ির কাচেও হাত দেবেন না।
৭. খোলা ও উঁচু জায়গা থেকে সাবধান: এমন কোনো স্থানে যাবেন না, যে স্থানে আপনিই উঁচু। বজ্রপাতের সময় ধানক্ষেত বা বড় মাঠে থাকলে তাড়াতাড়ি নিচু হয়ে যান। বাড়ির ছাদ কিংবা উঁচু কোনো স্থানে থাকলে দ্রুত সেখান থেকে নেমে যান।
৮. পানি থেকে সরুন: বজ্রপাতের সময় আপনি যদি ছোট কোনো পুকুরে সাঁতার কাটেন বা জলাবদ্ধ স্থানে থাকেন তাহলে সেখান থেকে সরে পড়ুন। পানি খুব ভালো বিদ্যুৎ পরিবাহী।
৯. পরস্পর দূরে থাকুন: কয়েকজন মিলে খোলা কোনো স্থানে থাকাকালীন যদি বজ্রপাত শুরু হয় তাহলে প্রত্যেকে ৫০ থেকে ১০০ ফুট দূরে সরে যান। কোনো বাড়িতে যদি পর্যাপ্ত নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা না থাকে তাহলে সবাই এক কক্ষে না থেকে আলাদা আলাদা কক্ষে যান।
১০. নিচু হয়ে বসুন: যদি বজ্রপাত হওয়ার উপক্রম হয় তাহলে কানে আঙুল দিয়ে নিচু হয়ে বসুন। চোখ বন্ধ রাখুন। কিন্তু মাটিয়ে শুয়ে পড়বেন না। মাটিতে শুয়ে পড়লে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে।
১১. বজ্রপাতের আগ মুহূর্তের লক্ষণ জানুন: আপনার উপরে বা আশপাশে বজ্রপাত হওয়ার আগের মুহূর্তে কয়েকটি লক্ষণে তা বোঝা যেতে পারে। যেমন বিদ্যুতের প্রভাবে আপনার চুল খাড়া হয়ে যাবে, ত্বক শিরশির করবে বা বিদ্যুৎ অনুভূত হবে। এ সময় আশপাশের ধাতব পদার্থ কাঁপতে পারে। অনেকেই এ পরিস্থিতিতে ‘ক্রি ক্রি’ শব্দ পাওয়ার কথা জানান। আপনি যদি এমন পরিস্থিতি অনুভব করতে পারেন তাহলে দ্রুত বজ্রপাত হওয়ার প্রস্তুতি নিন।
১২. রবারের বুট পরুন: বজ্রপাতের সময় চামড়ার ভেজা জুতা বা খালি পায়ে থাকা খুবই বিপজ্জনক। এ সময় বিদ্যুৎ অপরিবাহী রাবারের জুতা সবচেয়ে নিরাপদ।
১৩. বাড়ি সুরক্ষিত করুন: আপনার বাড়িকে বজ্রপাত থেকে নিরাপদ রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন। এজন্য আর্থিং সংযুক্ত রড বাড়িতে স্থাপন করতে হবে। তবে এক্ষেত্রে দক্ষ ইঞ্জিনিয়ারের পরামর্শ নিতে হবে। ভুলভাবে স্থাপিত রড বজ্রপাতের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিতে পারে।
১৪. বজ্রপাতে আহত হলে: বজ্রপাতের সময় আশপাশের মানুষের খবর রাখুন। কেউ আহত হলে বৈদ্যুতিক শকে আহতদের মতো করেই চিকিৎসা করতে হবে। প্রয়োজনে দ্রুত চিকিৎসককে ডাকতে হবে বা হাসপাতালে নিতে হবে। একই সঙ্গে এ সময় বজ্রাহত ব্যক্তির শ্বাস-প্রশ্বাস ও হৃৎস্পন্দন ফিরিয়ে আনার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। এ বিষয়ে প্রাথমিক চিকিৎসায় প্রশিক্ষণ নিয়ে রাখুন।

সেপ্টেমবর মাসে বাংলালিংক দিচ্ছে ২০ MB একদম ফ্রীতে!!

সেপ্টেমবর মাসে বাংলালিংক দিচ্ছে ২০ MB একদম ফ্রীতে!!
আসসালামুআইলকুম, আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর প্রভাবে অনেকেই এই ফ্রী অফার সম্পর্কে জেনে গেছেন। তাই যারা এই অফারটি সম্পর্কে এখনো কিছুই জানেন না

সহজেই বাড়িয়ে নিন আপনার কম্পিউটারের স্পিড

সহজেই বাড়িয়ে নিন আপনার কম্পিউটারের স্পিড
আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করি তারা প্রায়শই একটি সমস্যায় ভুগে থাকি। আর সেটা হচ্ছে কম্পিউপটার স্লো হয়ে যাওয়ার সমস্যা। সঠিকভাবে কাজ চালিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে এ ধীরগতি অনেক বড় একটি ঝামেলার সৃষ্টি করে। কম্পিউটার স্লো হওয়ার নানাবিধ কারণ

নোড পেড দিয়ে বানান ক্যালকুলেটর

নোড পেড দিয়ে বানান ক্যালকুলেটর
আজকে আমরা বানাবো নোড পেড দিয়ে ক্যালকুলেটর দেখুন তাহলে…..প্রথমে নিচের কোডটি নোড পেডে পেস্ট করুন….

ANTIVIRUS বানান নিজেই

ANTIVIRUS বানান নিজেই
এন্টিভাইরাস বলতে সাধারনত আমরা বুঝি যে যা আমাদের ভাইরাস আক্রান্ত কম্পিউটার কে রক্ষা করে এবং আমাদের কম্পিউটারকে তুলনামুলক দ্রুত করে।
কম্পিউটার মানে এই সমস্যা হওা স্বাভাবিক তাই আপনার

বাংলালিংক সিমে ফ্রি ২৫ মেগাবাইট ( ঈদ বোনাস )

বাংলালিংক সিমে ফ্রি ২৫ মেগাবাইট ( ঈদ বোনাস )
Banglalink নিয়ে এল একদম ফ্রি ২০mb.
 আমি  আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। ২৫mb ইন্টেরনেট পেতে নিম্ন পধতি অনুসরন করুন।

বাংলা বানান ভুল ধরবে এবার আপনার ব্রাউজার

বাংলা বানান ভুল ধরবে এবার আপনার ব্রাউজার
আমরা প্রতিনিয়তই বিভিন্ন ওয়েবসাইটের প্ল্যাটফরমে বাংলা লিখি আর লেখার সময় যদি কোন বাংলা বানান ভুল হয় আর তা যদি ফায়ারফক্স ধরিয়ে তাহলে দেয় মন্দ হয় না বলেন? তাই আজকের পোস্টটি করা। আপনি শুধু
Design by MS Design

Powered by Blogger