ও শেষ ওয়ানডেতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ইংল্যান্ড করে ৬ উইকেটে ২৮৭। জবাবে ২৫৩ রানেই শেষ হয়ে যায় কিউইদের পথ চলা। ইংলিশ বোলারদের তোপের মুখে ২১ বল বাকি থাকতেই সব উইকেট হারায় তারা। টস হেরে আগে ব্যাট করতে নামা ইংল্যান্ডের শুরুটা ছিল একেবারেই বাজে। ৩ রান জমা করতেই অধিনায়ক অ্যালিস্টার কুকের উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে স্বাগতিকরা। তবে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ট্রটকে সঙ্গে নিয়ে দলকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যান ইয়ান বেল। তারা ৬৬ রান জমা করেন দলের স্কোর বোর্ডে। ট্রট ৫৩ বলে ৩৭ রান তুলে সাজঘরে ফিরলেও বেল ছিলেন হার না মানা। এবার তিনি রুটকে সঙ্গে নিয়ে দলের হাল ধরেন। ৩৪তম ওভারের শেষ বলে রুট নিজের নামের পাশে ৩৩ রান জমা করে রান আউটের ফাঁদে পড়েন। তবে ইংল্যান্ডের ইনিংস ও ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট ছিল ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে বাটলার ও মরগানের ২২ বলে ৬২ রানের ঝড়ো ইনিংস। এ ঝড়েই স্কোরটা ২৮৭-তে পৌঁছে ইংল্যান্ডের। মরগান ৪০ বলে ৪৯, ম্যাচ-সেরা বাটলার ১৬ বলে ৪৭ আর বেল করেন ৮২। ম্যাকক্লেগান নেন ৩ উইকেট। জবাবে আগের দুই ম্যাচে সেঞ্চুরি করা গাপটিল ৩৮ করেই বোল্ড হন ট্রেডওয়েলের বলে। এরপর টেলর ৭১ আর নাথান ম্যাককালাম ২৮ করলেও কখনও মনে হয়নি জিততে যাচ্ছে কিউইরা। ট্রেডওয়েল ৩, ব্রেসনান, ফিন ও ব্রড নেন ২টি করে উইকেট। হোয়াইটওয়াশের লজ্জা এড়ানোয় স্বস্তি ঝরল ইংলিশ অধিনায়ক কুকের কণ্ঠে, ‘এই জয়টা দরকার ছিল আমাদের। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে হোয়াইটওয়াশ হতে হলে আত্মবিশ্বাসে কমতি পড়ত সবার। এখন আমাদের লক্ষ্য ঘরের মাঠে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভালো করা।’
হোয়াইটওয়াশের লজ্জা এড়াল ইংল্যান্ড
২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে ঘরের মাটিতে সর্বশেষ
হোয়াইটওয়াশ হয়েছিল ইংল্যান্ড। ৭ বছর বাদে আবারও সে ধরনের কিছু উঁকি দিচ্ছিল
ইংলিশদের মনে। শেষ পর্যন্ত হয়নি সেটা। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের শেষ
ওয়ানডেতে অ্যালিস্টার কুকের দল জয় পেয়েছে ৩৪ রানে। বুধবার নটিংহ্যামে
অনুষ্ঠিত সিরিজের তৃতীয়
ও শেষ ওয়ানডেতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ইংল্যান্ড করে ৬ উইকেটে ২৮৭। জবাবে ২৫৩ রানেই শেষ হয়ে যায় কিউইদের পথ চলা। ইংলিশ বোলারদের তোপের মুখে ২১ বল বাকি থাকতেই সব উইকেট হারায় তারা। টস হেরে আগে ব্যাট করতে নামা ইংল্যান্ডের শুরুটা ছিল একেবারেই বাজে। ৩ রান জমা করতেই অধিনায়ক অ্যালিস্টার কুকের উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে স্বাগতিকরা। তবে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ট্রটকে সঙ্গে নিয়ে দলকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যান ইয়ান বেল। তারা ৬৬ রান জমা করেন দলের স্কোর বোর্ডে। ট্রট ৫৩ বলে ৩৭ রান তুলে সাজঘরে ফিরলেও বেল ছিলেন হার না মানা। এবার তিনি রুটকে সঙ্গে নিয়ে দলের হাল ধরেন। ৩৪তম ওভারের শেষ বলে রুট নিজের নামের পাশে ৩৩ রান জমা করে রান আউটের ফাঁদে পড়েন। তবে ইংল্যান্ডের ইনিংস ও ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট ছিল ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে বাটলার ও মরগানের ২২ বলে ৬২ রানের ঝড়ো ইনিংস। এ ঝড়েই স্কোরটা ২৮৭-তে পৌঁছে ইংল্যান্ডের। মরগান ৪০ বলে ৪৯, ম্যাচ-সেরা বাটলার ১৬ বলে ৪৭ আর বেল করেন ৮২। ম্যাকক্লেগান নেন ৩ উইকেট। জবাবে আগের দুই ম্যাচে সেঞ্চুরি করা গাপটিল ৩৮ করেই বোল্ড হন ট্রেডওয়েলের বলে। এরপর টেলর ৭১ আর নাথান ম্যাককালাম ২৮ করলেও কখনও মনে হয়নি জিততে যাচ্ছে কিউইরা। ট্রেডওয়েল ৩, ব্রেসনান, ফিন ও ব্রড নেন ২টি করে উইকেট। হোয়াইটওয়াশের লজ্জা এড়ানোয় স্বস্তি ঝরল ইংলিশ অধিনায়ক কুকের কণ্ঠে, ‘এই জয়টা দরকার ছিল আমাদের। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে হোয়াইটওয়াশ হতে হলে আত্মবিশ্বাসে কমতি পড়ত সবার। এখন আমাদের লক্ষ্য ঘরের মাঠে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভালো করা।’
ও শেষ ওয়ানডেতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ইংল্যান্ড করে ৬ উইকেটে ২৮৭। জবাবে ২৫৩ রানেই শেষ হয়ে যায় কিউইদের পথ চলা। ইংলিশ বোলারদের তোপের মুখে ২১ বল বাকি থাকতেই সব উইকেট হারায় তারা। টস হেরে আগে ব্যাট করতে নামা ইংল্যান্ডের শুরুটা ছিল একেবারেই বাজে। ৩ রান জমা করতেই অধিনায়ক অ্যালিস্টার কুকের উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে স্বাগতিকরা। তবে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ট্রটকে সঙ্গে নিয়ে দলকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যান ইয়ান বেল। তারা ৬৬ রান জমা করেন দলের স্কোর বোর্ডে। ট্রট ৫৩ বলে ৩৭ রান তুলে সাজঘরে ফিরলেও বেল ছিলেন হার না মানা। এবার তিনি রুটকে সঙ্গে নিয়ে দলের হাল ধরেন। ৩৪তম ওভারের শেষ বলে রুট নিজের নামের পাশে ৩৩ রান জমা করে রান আউটের ফাঁদে পড়েন। তবে ইংল্যান্ডের ইনিংস ও ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট ছিল ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে বাটলার ও মরগানের ২২ বলে ৬২ রানের ঝড়ো ইনিংস। এ ঝড়েই স্কোরটা ২৮৭-তে পৌঁছে ইংল্যান্ডের। মরগান ৪০ বলে ৪৯, ম্যাচ-সেরা বাটলার ১৬ বলে ৪৭ আর বেল করেন ৮২। ম্যাকক্লেগান নেন ৩ উইকেট। জবাবে আগের দুই ম্যাচে সেঞ্চুরি করা গাপটিল ৩৮ করেই বোল্ড হন ট্রেডওয়েলের বলে। এরপর টেলর ৭১ আর নাথান ম্যাককালাম ২৮ করলেও কখনও মনে হয়নি জিততে যাচ্ছে কিউইরা। ট্রেডওয়েল ৩, ব্রেসনান, ফিন ও ব্রড নেন ২টি করে উইকেট। হোয়াইটওয়াশের লজ্জা এড়ানোয় স্বস্তি ঝরল ইংলিশ অধিনায়ক কুকের কণ্ঠে, ‘এই জয়টা দরকার ছিল আমাদের। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে হোয়াইটওয়াশ হতে হলে আত্মবিশ্বাসে কমতি পড়ত সবার। এখন আমাদের লক্ষ্য ঘরের মাঠে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভালো করা।’
ConversionConversion EmoticonEmoticon