কনফেডারেশন কাপ ব্রাজিলের কাছে বিশ্বকাপের ড্রেস-রিহার্সেল
২০১৪ সালের বিশ্বকাপ ফুটবলের আসর বসবে ব্রাজিলে। যে কারণে ওই আসরের
ড্রেস-রিহার্সেল হিসেবে আসন্ন ফিফা কনফেডারেশন কাপকে বিবেচনা করছে তারা।
কনফেডারেশন কাপ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করে ব্রাজিল প্রমাণ করতে চায় বিশ্বকাপ
আয়োজন করার যোগ্যতা তাদের আছে। এখন পর্যন্ত বিশ্বকাপ ফুটবলের ১৯টি
আসর অনুষ্ঠিত হয়েছে। এরমধ্যে মাত্র একবার স্বাগতিক হতে পেরেছে ব্রাজিল। ১৯৫০ সালে প্রথমবার বিশ্বকাপ আয়োজন করে তারা। এরপর আর কোনো আসরই স্বাগতিক হতে পারেনি ব্রাজিল। তবে দ্বিতীয়বারের মতো ২০১৪ সালে বিশ্বকাপ আয়োজন করতে যাচ্ছে পাঁচবারের বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। বিশ্বকাপের ২০তম আসরকে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য বেশ সজাগ ব্রাজিল। বিশ্বকাপের মতো বড় আসরে সফলতা পেতে ফিফা কনফেডারেশন কাপে পরীক্ষা দিতে প্রস্তুত তারা। এই টুর্নামেন্ট ভালোভাবে সম্পন্ন করে নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ দিতে চায় ব্রাজিলিয়ানরা।
চলতি মাসের ১৫ থেকে ৩০ জুন হবে ফিফা কনফেডারেশন কাপ। এতে অংশ নিচ্ছে আটটি দল। দলগুলো হলো- স্বাগতিক ব্রাজিল, বিশ্বচ্যাম্পিয়ন স্পেন, ইতালি, মেক্সিকো, উরুগুয়ে, জাপান, নাইজেরিয়া ও তাহিতি। আর টুর্নামেন্টের ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হবে মোট ৬টি স্টেডিয়ামে। এরমধ্যে আছে নতুনভাবে নির্মিত রিও মারাকানা স্টেডিয়াম। এরমধ্যে মারাকানা স্টেডিয়ামে খেলা আয়োজন করেছে সে দেশের ফুটবল ফেডারেশন। গত রোববার ইংল্যান্ডের সঙ্গে প্রীতিম্যাচ খেলেছে ব্রাজিল। ম্যাচটি ২-২ গোলে ড্র হয়। তবে নতুন স্টেডিয়াম নিয়ে বেশ উদ্বিগ্নই ছিলেন ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক জেরম। তবে ফিফার প্রশংসায় সেই চিন্তা দূর হয়েছে তার। তিনি বলেন, ‘স্টেডিয়ামের অবস্থা নিয়ে আমি কিছুক্ষণ উদ্বিগ্ন ছিলাম। অবশ্য ম্যাচ শেষে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে ফিফা। তাই স্টেডিয়ামটি নিয়ে এখন খুব বেশি চিন্তা নেই। কনফেডারেশন কাপের ম্যাচও ভালোভাবে শেষ করা যাবে।’ প্রীতিম্যাচটি প্রায় ৬৬ হাজার দর্শক উপভোগ করছেন। তবে ব্রাজিলের হোটেল এবং খাবার নিয়ে বেশ চিন্তিত দর্শকরা। কারণ প্যারিস, লন্ডন, নিউইয়র্ক ও বার্সেলোনার চেয়েও ব্রাজিলের হোটেল ভাড়া এবং খাবারের মূল্য অনেক বেশি ব্যয়বহুল। আর কনফেডারেশন কাপে প্রায় ৩ লাখ ৫৫ হাজার বিদেশি পর্যটক আশা করছে ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশন। তাই এ বিষয়টি বর্তমানে কিছুটা ভাবিয়ে তুলেছে তাদের।
আসর অনুষ্ঠিত হয়েছে। এরমধ্যে মাত্র একবার স্বাগতিক হতে পেরেছে ব্রাজিল। ১৯৫০ সালে প্রথমবার বিশ্বকাপ আয়োজন করে তারা। এরপর আর কোনো আসরই স্বাগতিক হতে পারেনি ব্রাজিল। তবে দ্বিতীয়বারের মতো ২০১৪ সালে বিশ্বকাপ আয়োজন করতে যাচ্ছে পাঁচবারের বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। বিশ্বকাপের ২০তম আসরকে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য বেশ সজাগ ব্রাজিল। বিশ্বকাপের মতো বড় আসরে সফলতা পেতে ফিফা কনফেডারেশন কাপে পরীক্ষা দিতে প্রস্তুত তারা। এই টুর্নামেন্ট ভালোভাবে সম্পন্ন করে নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ দিতে চায় ব্রাজিলিয়ানরা।
চলতি মাসের ১৫ থেকে ৩০ জুন হবে ফিফা কনফেডারেশন কাপ। এতে অংশ নিচ্ছে আটটি দল। দলগুলো হলো- স্বাগতিক ব্রাজিল, বিশ্বচ্যাম্পিয়ন স্পেন, ইতালি, মেক্সিকো, উরুগুয়ে, জাপান, নাইজেরিয়া ও তাহিতি। আর টুর্নামেন্টের ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হবে মোট ৬টি স্টেডিয়ামে। এরমধ্যে আছে নতুনভাবে নির্মিত রিও মারাকানা স্টেডিয়াম। এরমধ্যে মারাকানা স্টেডিয়ামে খেলা আয়োজন করেছে সে দেশের ফুটবল ফেডারেশন। গত রোববার ইংল্যান্ডের সঙ্গে প্রীতিম্যাচ খেলেছে ব্রাজিল। ম্যাচটি ২-২ গোলে ড্র হয়। তবে নতুন স্টেডিয়াম নিয়ে বেশ উদ্বিগ্নই ছিলেন ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক জেরম। তবে ফিফার প্রশংসায় সেই চিন্তা দূর হয়েছে তার। তিনি বলেন, ‘স্টেডিয়ামের অবস্থা নিয়ে আমি কিছুক্ষণ উদ্বিগ্ন ছিলাম। অবশ্য ম্যাচ শেষে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে ফিফা। তাই স্টেডিয়ামটি নিয়ে এখন খুব বেশি চিন্তা নেই। কনফেডারেশন কাপের ম্যাচও ভালোভাবে শেষ করা যাবে।’ প্রীতিম্যাচটি প্রায় ৬৬ হাজার দর্শক উপভোগ করছেন। তবে ব্রাজিলের হোটেল এবং খাবার নিয়ে বেশ চিন্তিত দর্শকরা। কারণ প্যারিস, লন্ডন, নিউইয়র্ক ও বার্সেলোনার চেয়েও ব্রাজিলের হোটেল ভাড়া এবং খাবারের মূল্য অনেক বেশি ব্যয়বহুল। আর কনফেডারেশন কাপে প্রায় ৩ লাখ ৫৫ হাজার বিদেশি পর্যটক আশা করছে ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশন। তাই এ বিষয়টি বর্তমানে কিছুটা ভাবিয়ে তুলেছে তাদের।
Comments
Post a Comment