মিয়ানমারে ৩ রোহিঙ্গা নারীকে গুলি করে হত্যা করেছে পুলিশ : নিজেদের বাড়ি থেকে উচ্ছেদের প্রতিবাদ করেছিল তারা
মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে পুলিশ গুলি করে কমপক্ষে তিন রোহিঙ্গা মুসলিম
নারীকে হত্যা করেছে। নিহতদের মধ্যে একজন অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। স্থানীয়দের
বরাত দিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, পুলিশ ম্রাউক ইউ শহরের
নিকটবর্তী একটি গ্রামের রোহিঙ্গাদের উচ্ছেদ করে অস্থায়ী শিবিরে
পাঠিয়ে দিতে চাইলে তারা এর প্রতিবাদ জানান।
এর প্রেক্ষিতেই পুলিশ বিক্ষুব্ধ লোকজনের ওপর গুলি চালায়।
পুলিশ উচ্ছেদ করতে আসার আগে বেশ কিছু শ্রমিক ও নির্মাণ ঘরবাড়ি ভাঙার যন্ত্রপাতি নিয়ে আসে বলে স্থানীয়রা জানান।
মিয়ানমারে দীর্ঘদিন ধরে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় রোহিঙ্গা মুসলমানরা নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলোও মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গাদের নিপীড়নে সহযোগিতার অভিযোগ করে আসছে। গত বছর দেশটির রাখাইন প্রদেশে বৌদ্ধ ও মুসলমানদের মধ্যে দাঙ্গায় অসংখ্য মুসলমান মারা যান। বিভিন্ন সূত্রমতে, এ সংখ্যা কয়েক হাজারও হতে পারে। এর জেরে লাখো মুসলিম রোহিঙ্গা বাস্তুচ্যুত হয়। তাদের অনেকে বর্তমানে আশ্রয় শিবিরে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
অভিযোগ রয়েছে, সরকারি বাহিনীগুলো বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এখনও রোহিঙ্গাদের তাদের বাড়িঘর থেকে উচ্ছেদ করে আশ্রয় শিবিরে পাঠিয়ে দিচ্ছে।
এদিকে লাখো বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের জন্য একটি উপযুক্ত জায়গা বের করার জন্য দাতা সংস্থাগুলো মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা চালাচ্ছে। মৌসুমি বৃষ্টিপাত শুরু হলে ওই অস্থায়ী শিবিরগুলো বসবাসের অনুপযুক্ত হয়ে পড়বে।
মিয়ানমার রোহিঙ্গা মুসলিমদের নিজেদের নাগরিক বলে স্বীকার করে না।
পাঠিয়ে দিতে চাইলে তারা এর প্রতিবাদ জানান।
এর প্রেক্ষিতেই পুলিশ বিক্ষুব্ধ লোকজনের ওপর গুলি চালায়।
পুলিশ উচ্ছেদ করতে আসার আগে বেশ কিছু শ্রমিক ও নির্মাণ ঘরবাড়ি ভাঙার যন্ত্রপাতি নিয়ে আসে বলে স্থানীয়রা জানান।
মিয়ানমারে দীর্ঘদিন ধরে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় রোহিঙ্গা মুসলমানরা নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলোও মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গাদের নিপীড়নে সহযোগিতার অভিযোগ করে আসছে। গত বছর দেশটির রাখাইন প্রদেশে বৌদ্ধ ও মুসলমানদের মধ্যে দাঙ্গায় অসংখ্য মুসলমান মারা যান। বিভিন্ন সূত্রমতে, এ সংখ্যা কয়েক হাজারও হতে পারে। এর জেরে লাখো মুসলিম রোহিঙ্গা বাস্তুচ্যুত হয়। তাদের অনেকে বর্তমানে আশ্রয় শিবিরে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
অভিযোগ রয়েছে, সরকারি বাহিনীগুলো বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এখনও রোহিঙ্গাদের তাদের বাড়িঘর থেকে উচ্ছেদ করে আশ্রয় শিবিরে পাঠিয়ে দিচ্ছে।
এদিকে লাখো বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের জন্য একটি উপযুক্ত জায়গা বের করার জন্য দাতা সংস্থাগুলো মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা চালাচ্ছে। মৌসুমি বৃষ্টিপাত শুরু হলে ওই অস্থায়ী শিবিরগুলো বসবাসের অনুপযুক্ত হয়ে পড়বে।
মিয়ানমার রোহিঙ্গা মুসলিমদের নিজেদের নাগরিক বলে স্বীকার করে না।
Comments
Post a Comment