ফেসবুক ব্যবহারকারী কেউ যখন মারা যান, তাঁর ফেসবুক পাতাটি দীর্ঘদিন ধরে অনলাইনে অব্যবহূত থেকে যায়। এ পাতাটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে কেউ হয়তো কোনো অপরাধ করে বসতে পারে।
কম্পিউটার নিরাপত্তাপ্রতিষ্ঠান ম্যাকাফির বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কারও অবর্তমানে ডিজিটাল সম্পদগুলোর সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা প্রয়োজন। ফেসবুক, টুইটার বা ভারচুয়াল সব অ্যাকাউন্ট আপনার ডিজিটাল সম্পদ হতে পারে। এগুলোর আর্থিক মূল্য আছে। এ সম্পদের ভবিষ্যত্ আগেভাগেই নির্ধারণ করে রাখার পরামর্শ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পদ পরিকল্পনা বিশেষজ্ঞ জেমস ল্যাম।
ফেসবুকের নীতিমালা অনুযায়ী,
কোনো ব্যক্তি মারা গেলে তাঁর ‘লগইন পাসওয়ার্ড’ ও ‘ইউজার নেম’ ফেসবুক কাউকে সরবরাহ করে না। তবে পরিবারের কোনো সদস্য চাইলে ফেসবুকের সঙ্গে যোগাযোগ করে অ্যাকাউন্টটি মুছে ফেলতে বা ফেসবুক মেমোরিয়াল পেজে রূপান্তর করতে পারেন।
ইয়াহুর নীতিমালা সবচেয়ে কঠোর। কারও মৃত্যু হলে ইয়াহু কর্তৃপক্ষ কখনো লগইন করার তথ্য দিতে বাধ্য নয়। তবে জিমেইল ও হটমেইল কর্তৃপক্ষের কাছে উপযুক্ত প্রমাণ দিয়ে মেইল করলে আলাদা একটি সিডিতে করে তথ্য সরবরাহ করে কর্তৃপক্ষ। কোনো ওয়েবসাইটেই ডিজিটাল সম্পদের তথ্য জমা না রাখার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবল এ তথ্য জানিয়েছে।
গবেষকেরা বলেন, অনলাইনে প্রকাশিত তথ্য কখনো চিরতরে মুছে ফেলা সম্ভব হয় না। এটি কেবল হাতবদল হয়ে রূপ বদলাতে পারে। তথ্য রিসাইকেল করে নানাভাবে ব্যবহূত হতে থাকে।
>>ডিজিটাল সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে জেমস ল্যামের পরামর্শ:
আপনার মূল্যবান ছবি, স্মৃতি একটি পেনড্রাইভে সংরক্ষণ করে রাখুন।
আপনার ডিজিটাল সম্পদের ওয়ারিশ বা দাবিদার আগে থেকে নির্ধারণ করে রাখুন।
আপনার ডিজিটাল সম্পদ বা সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট, অনলাইন ব্যাংক, বিনিয়োগ, গেম বা অন্যান্য ভারচুয়াল প্রোফাইলের একটি তালিকা তৈরি করে রাখুন।
এসব ওয়েবসাইটের ইউজার নেম, পাসওয়ার্ডসহ দরকারি তথ্য তালিকা করে রাখুন।
আপনার অবর্তমানে এই সম্পদগুলোর মালিকানা কার হাতে যাবে, তা নির্ধারণ করে রাখুন বা সম্পদ কী করা হবে, তার নির্দেশনা দিয়ে রাখুন।
আপনার উইল লেখার সময় ডিজিটাল সম্পদের কথাও উল্লেখ করে যান।
আপনার ভারচুয়াল সম্পদগুলোর যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করুন এবং তা ভালো কাজে লাগানোর প্রত্যাশা করুন বা আপনার অবর্তমানে চিরতরে সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দিন আপনার ডিজিটাল সম্পত্তির দাবিদারকে।
>>জেমস ল্যামের পরামর্শ পড়ার লিংক<<
,http://www.digitalpassing.com/2010/06/21/what-is-digital-property/
( অবলম্বন- প্রথম আলো )
কম্পিউটার নিরাপত্তাপ্রতিষ্ঠান ম্যাকাফির বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কারও অবর্তমানে ডিজিটাল সম্পদগুলোর সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা প্রয়োজন। ফেসবুক, টুইটার বা ভারচুয়াল সব অ্যাকাউন্ট আপনার ডিজিটাল সম্পদ হতে পারে। এগুলোর আর্থিক মূল্য আছে। এ সম্পদের ভবিষ্যত্ আগেভাগেই নির্ধারণ করে রাখার পরামর্শ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পদ পরিকল্পনা বিশেষজ্ঞ জেমস ল্যাম।
ফেসবুকের নীতিমালা অনুযায়ী,
কোনো ব্যক্তি মারা গেলে তাঁর ‘লগইন পাসওয়ার্ড’ ও ‘ইউজার নেম’ ফেসবুক কাউকে সরবরাহ করে না। তবে পরিবারের কোনো সদস্য চাইলে ফেসবুকের সঙ্গে যোগাযোগ করে অ্যাকাউন্টটি মুছে ফেলতে বা ফেসবুক মেমোরিয়াল পেজে রূপান্তর করতে পারেন।
ইয়াহুর নীতিমালা সবচেয়ে কঠোর। কারও মৃত্যু হলে ইয়াহু কর্তৃপক্ষ কখনো লগইন করার তথ্য দিতে বাধ্য নয়। তবে জিমেইল ও হটমেইল কর্তৃপক্ষের কাছে উপযুক্ত প্রমাণ দিয়ে মেইল করলে আলাদা একটি সিডিতে করে তথ্য সরবরাহ করে কর্তৃপক্ষ। কোনো ওয়েবসাইটেই ডিজিটাল সম্পদের তথ্য জমা না রাখার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবল এ তথ্য জানিয়েছে।
গবেষকেরা বলেন, অনলাইনে প্রকাশিত তথ্য কখনো চিরতরে মুছে ফেলা সম্ভব হয় না। এটি কেবল হাতবদল হয়ে রূপ বদলাতে পারে। তথ্য রিসাইকেল করে নানাভাবে ব্যবহূত হতে থাকে।
>>ডিজিটাল সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে জেমস ল্যামের পরামর্শ:
আপনার মূল্যবান ছবি, স্মৃতি একটি পেনড্রাইভে সংরক্ষণ করে রাখুন।
আপনার ডিজিটাল সম্পদের ওয়ারিশ বা দাবিদার আগে থেকে নির্ধারণ করে রাখুন।
আপনার ডিজিটাল সম্পদ বা সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট, অনলাইন ব্যাংক, বিনিয়োগ, গেম বা অন্যান্য ভারচুয়াল প্রোফাইলের একটি তালিকা তৈরি করে রাখুন।
এসব ওয়েবসাইটের ইউজার নেম, পাসওয়ার্ডসহ দরকারি তথ্য তালিকা করে রাখুন।
আপনার অবর্তমানে এই সম্পদগুলোর মালিকানা কার হাতে যাবে, তা নির্ধারণ করে রাখুন বা সম্পদ কী করা হবে, তার নির্দেশনা দিয়ে রাখুন।
আপনার উইল লেখার সময় ডিজিটাল সম্পদের কথাও উল্লেখ করে যান।
আপনার ভারচুয়াল সম্পদগুলোর যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করুন এবং তা ভালো কাজে লাগানোর প্রত্যাশা করুন বা আপনার অবর্তমানে চিরতরে সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দিন আপনার ডিজিটাল সম্পত্তির দাবিদারকে।
>>জেমস ল্যামের পরামর্শ পড়ার লিংক<<
,http://www.digitalpassing.com/2010/06/21/what-is-digital-property/
( অবলম্বন- প্রথম আলো )
ConversionConversion EmoticonEmoticon