ফেসবুক আসক্তি কি সহজে দূর হয় ? তবে ফেসবুকের ব্যবহার বন্ধ রাখলে যদি পয়সা আসে বা আয় হয় তবে হয়তো সম্ভব। ফেসবুক থেকে দূরে থাকতে রীতিমত চ্যালেঞ্জ নিয়ে বসেছে যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন শহরের এক কিশোরী। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবল এ তথ্য জানিয়েছে।
১৪ বছর বয়সী র্যাচেল বেয়ার তাঁর বাবার সঙ্গে চুক্তি
করে একটি চুক্তিপত্রে স্বাক্ষরও দিয়েছে। তাঁর বাবার সঙ্গে ২০০ মার্কিন ডলারের চুক্তি করেছে র্যাচেল। চুক্তিপত্র অনুযায়ী, ফেসবুক থেকে পাঁচ মাস দূরে থাকবে । আর এই চ্যালেঞ্জে জিতলে তাঁর বাবা তাঁকে ২০০ ডলার দেবেন। চুক্তিপত্র অনুযায়ী ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৬ জুন পর্যন্ত ফেসবুক থেকে দূরে থাকতে হবে র্যাচেলকে। এ সময়ের মধ্যে র্যাচেল তাঁর বাবার কাছে ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি হস্তান্তর করবে এবং তার বাবা পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে অ্যাকাউন্টটি অচল করে দেবেন। র্যাচেলের বাবা অবশ্য তাঁর আদরের মেয়ের জন্য শর্তে কিছুটা ফাঁকও রেখেছেন। তিনি বলেছেন, র্যাচেল যদি ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত ফেসবুক ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকে তবে তিনি ৫০ ডলার দিতে রাজি আছেন। এমনকি র্যাচেল চাইলে তিনি কিস্তিতেও অর্থ পরিশোধ করবেন। মূলত ফেসবুক থেকে মেয়ের মনোযোগ সরাতেই বোস্টনের বাসিন্দা পল বেয়ার এ পদ্ধতি নিয়েছেন। এদিকে চুক্তিতে সই করা প্রসঙ্গে র্যাচেলের ভাষ্য, তিনি কিছু জিনিসপত্র কিনবেন। তাই ফেসবুক ব্যবহার বন্ধ রেখে আয় করছেন তিনি। বাবার সঙ্গে চুক্তিপত্র স্বাক্ষরের পর র্যাচেলের ফেসবুক বিমুখতা কতদিন টিকে থাকে সেটাই এখন দেখার বিষয়।
করে একটি চুক্তিপত্রে স্বাক্ষরও দিয়েছে। তাঁর বাবার সঙ্গে ২০০ মার্কিন ডলারের চুক্তি করেছে র্যাচেল। চুক্তিপত্র অনুযায়ী, ফেসবুক থেকে পাঁচ মাস দূরে থাকবে । আর এই চ্যালেঞ্জে জিতলে তাঁর বাবা তাঁকে ২০০ ডলার দেবেন। চুক্তিপত্র অনুযায়ী ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৬ জুন পর্যন্ত ফেসবুক থেকে দূরে থাকতে হবে র্যাচেলকে। এ সময়ের মধ্যে র্যাচেল তাঁর বাবার কাছে ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি হস্তান্তর করবে এবং তার বাবা পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে অ্যাকাউন্টটি অচল করে দেবেন। র্যাচেলের বাবা অবশ্য তাঁর আদরের মেয়ের জন্য শর্তে কিছুটা ফাঁকও রেখেছেন। তিনি বলেছেন, র্যাচেল যদি ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত ফেসবুক ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকে তবে তিনি ৫০ ডলার দিতে রাজি আছেন। এমনকি র্যাচেল চাইলে তিনি কিস্তিতেও অর্থ পরিশোধ করবেন। মূলত ফেসবুক থেকে মেয়ের মনোযোগ সরাতেই বোস্টনের বাসিন্দা পল বেয়ার এ পদ্ধতি নিয়েছেন। এদিকে চুক্তিতে সই করা প্রসঙ্গে র্যাচেলের ভাষ্য, তিনি কিছু জিনিসপত্র কিনবেন। তাই ফেসবুক ব্যবহার বন্ধ রেখে আয় করছেন তিনি। বাবার সঙ্গে চুক্তিপত্র স্বাক্ষরের পর র্যাচেলের ফেসবুক বিমুখতা কতদিন টিকে থাকে সেটাই এখন দেখার বিষয়।
ConversionConversion EmoticonEmoticon